রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জাতীয় সমাবেশে লাখ লাখ মানুষের ঢল নেমেছে। সমাবেশ শুরুর ৬ ঘণ্টা আগেই দলটির নেতাকর্মী ও সমর্থকদের উপস্থিতিতে প্রায় কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। এছাড়া উদ্যানের বাইরেও অবস্থান করছেন জামায়াতের হাজার হাজার নেতাকর্মী। সকাল সাড়ে ৯টায় মঞ্চে পৌঁছান দলটির সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরোয়ার।
এ সময় তিনি জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষ থেকে উপস্থিত নেতাকর্মীদের সালাম ও শুভেচ্ছা জানান এবং সমাবেশের শান্তিপূর্ণ সমাপ্তির জন্য সবার সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি আরও জানান, দুপুর ২টা থেকে জাতীয় নেতারা বক্তব্য দেবেন।
এদিকে, সকাল ১০টা থেকে সাংস্কৃতিক পর্ব শুরু হওয়ার কথা থাকলেও, তা শুরু হয় নির্ধারিত সময়ের ২০ মিনিট আগেই, সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হয়। এ পর্ব পরিচালনা করছেন সাইফুল্লাহ মানসুর। সমাবেশ ঘিরে প্রায় ৬ হাজার স্বেচ্ছাসেবক নিয়োজিত আছেন।
জুলাই গণহত্যার বিচার, ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিশ্চিতকরণ এবং মৌলিক সংস্কারসহ ৭ দফা দাবিতে এই জাতীয় সমাবেশের আয়োজন করেছে জামায়াত। সমাবেশে অংশ নিতে সারা দেশ থেকে প্রায় ১০ লাখ নেতা-কর্মীর উপস্থিতি আশা করছেন দলটির নেতারা।
এদিকে সাত দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের জাতীয় সমাবেশে মানুষের ঢল নেমেছে। সমাবেশ শুরুর অনেক আগেই আগেই দলটির নেতাকর্মী ও সমর্থকদের উপস্থিতিতে প্রায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। এছাড়া সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বাইরে হাজার হাজার জামায়াতের নেতাকর্মী অবস্থান করছে।
দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে বাস, ট্রেন ও লঞ্চে করে আসা নেতাকর্মীরা রাজধানীতে এসে মিছিল সহকারে সমাবেশস্থলে প্রবেশ করছেন। নেতাকর্মীদের অনেকের হাতে তাদের দলীয় প্রতীক দাাঁড়িপাল্লা শোভা পাচ্ছে। দাঁড়িপাল্লা ও দলীয় মনোগ্রাম সম্বলিত টি-শার্ট,পাঞ্জাবি পরে এসেছে হাজার নেতাকর্মী।