শিরোনাম
◈ ৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা ◈ মানবিক করিডর আসলে কী, বিশ্বের কোথায় কতটা কার্যকর? ◈ ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ কি আসন্ন, হুঙ্কার-পাল্টা হুঙ্কার ◈ ব্রাজিলের কোচ হওয়ার স্বপ্ন সফল হ‌লো না আনচেলত্তির, রিয়াল মা‌দ্রিদেই থাক‌তে হ‌চ্ছে ◈ বাংলাদেশে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে আগ্রহী চীন ◈ উপদেষ্টা আসিফের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ, ব্যানার কেড়ে নেয়ায় ওসির গায়ে হাত তুলতে তেড়ে আসেন বিক্ষোভকারীরা (ভিডিও) ◈ আজ মহান মে দিবস ◈ নতুন আইন হচ্ছে র‍্যাবকে ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার ঠেকাতে ◈ চলতি মাসে ২৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৬০ কোটি ৭৬ লাখ ডলার ◈ মন্ত্রিপরিষদকে নির্বাচন কমিশনের ১২ প্রস্তাব

প্রকাশিত : ০৪ মার্চ, ২০২৫, ১১:৩৪ রাত
আপডেট : ২৩ এপ্রিল, ২০২৫, ০১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গুণমান যাচাই পরীক্ষায় ফেল ভারতের ১৪৫ ওষুধ

গুণমান যাচাইয়ের পরীক্ষায় ফেল করল ভারতের বিভিন্ন কম্পানির ১৪৫টি ওষুধ। সে তালিকায় রয়েছে হৃদরোগের ওষুধ থেকে রক্তচাপ কমানোর ওষুধ, এমনকি জ্বর-সর্দি সারানোর প্যারাসিটামলও। ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকা মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গুণমান যাচাইয়ে উত্তীর্ণ হতে না পারা ওষুধগুলোর মধ্যে ৫২টি ওষুধ কেন্দ্রীয় ড্রাগ কন্ট্রোল ল্যাবরেটরির পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ হয়েছে।

আর বিভিন্ন রাজ্যের ড্রাগ কন্ট্রোলের পরীক্ষায় ফেল করেছে দেশটিতে বহুল ব্যবহৃত ৯৩টি ওষুধ। কলকাতার সেন্ট্রাল ড্রাগে ল্যাবরেটরিতেও বেশ কয়েকটি ওষুধের গুণমান যাচাই করা হয়েছে।

এর আগে জানুয়ারি মাসে গোটা দেশ থেকে বিভিন্ন ওষুধের নমুনা সংগ্রহ করে সেগুলোর গুণমান যাচাই করে ভারতের সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন। প্রত্যেক রাজ্যের ড্রাগ টেস্টিং ল্যাবেও ওষুধের গুণমান যাচাইয়ের পরীক্ষা হয়।

জানুয়ারি মাসে এই ১৪৫টি ওষুধকে ‘নট অব স্ট্যান্ডার্ড কোয়ালিটি’ বা ‘সঠিক গুণমানের নয়’ বলে চিহ্নিত করা হয় কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে।

এই ১৪৫টি ওষুধের মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যালসের তৈরি ১৬টি ব্যাচের রিঙ্গার্স ল্যাকটেট ও অন্যান্য স্যালাইন। বাকি ওষুধগুলো তৈরি হয় ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে। নামি কম্পানির তৈরি বেশ কয়েকটি ওষুধও আছে এই তালিকায়।

গণমাধ্যমটি জানিয়েছে, সম্প্রতি মেদিনীপুরের মেডিক্যাল কলেজে ছয়জন প্রসূতিকে পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যালসের তৈরি একটি বিশেষ ব্যাচ (২৩৯৬) নম্বরের স্যালাইন দেওয়ার পর তারা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বলে অভিযোগ ওঠে। তাদের মধ্যে একজনের পরে মৃত্যুও হয়। এর পরই জানা যায়, স্যালাইনের গুণমান বজায় রাখা ও জীবাণুমুক্ত করার যে প্রক্রিয়া, তাতে ওই নির্দিষ্ট ব্যাচের স্যালাইনটি পার হয়নি। সে কথা জানিয়েছিল ওই রাজ্যের ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা সেন্ট্রাল ড্রাগ কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন। তারা ওই কম্পানির ওই ব্যাচের স্যালাইন তৈরির কাজ স্থগিত রাখতেও বলে।

কিন্তু তার পরও সেই স্যালাইন এসে পৌঁছয় মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়