শিরোনাম
◈ তারেক রহমানের জন্য বাসভবন, অফিস প্রস্তুত ◈ লাগেজ না খুলেই বিস্ফোরক শনাক্ত: বিমানবন্দরে বসছে ইটিডি মেশিন ◈ নির্বাচন পর্যবেক্ষণে মিশন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ◈ হাদিকে গুলি, তদন্তে উঠে এলো আঁতকে ওঠার মতো তথ্য  ◈ মুসলিমদের ভোটাধিকার বঞ্চিত করতে ভারতে ভোটার তালিকা সংশোধন  ◈ হাদিকে হত্যাচেষ্টা: শ্যুটার ফয়সালের মা-বাবা গ্রেপ্তার ◈ বিজয় দিবসে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা ◈ সিঙ্গাপুরে হাদির চিকিৎসা: সর্বশেষ পরিস্থিতি জানালেন ভাই ওমর বিন হাদি ◈ ইউরোপযাত্রায় নৌকাডুবি: মাল্টার কাছে উদ্ধার ৫৯ বাংলাদেশিসহ ৬১ অভিবাসী ◈ হাদিকে হত্যাচেষ্টা: ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের মালিকানা নিয়ে আদালতে নতুন তথ্য দিল কবির

প্রকাশিত : ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১২:৫৪ দুপুর
আপডেট : ১৪ মে, ২০২৫, ১১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ট্রাম্পের আনুষ্ঠানিক ক্ষমতা গ্রহণের আগেই পদত্যাগের ঘোষণা এফবিআই পরিচালকের

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত ডনাল্ড ট্রাম্প আনুষ্ঠানিক ক্ষমতা গ্রহণের আগেই পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (এফবিআই) পরিচালক ক্রিস্টোফার রে। এর আগে ক্রিস্টোফারকে বরখাস্ত করার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন ট্রাম্প।

যার পরিপ্রেক্ষিতে এমন সিদ্ধান্তের কথা জানালেন এফবিআই-এর পরিচালক। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি। এতে বলা হয়, বুধবার এফবিআই-এর অভ্যন্তরীণ এক বৈঠকে আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে নিজ পদ থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দেন রে। আগামী জানুয়ারিতে ট্রাম্পের আনুষ্ঠানিক ক্ষমতা গ্রহণের আগেই পদ ছাড়ার কথা জানালেন তিনি। ইতিমধ্যেই নিজের মতো করে প্রশাসন সাজাতে শুরু করেছেন ট্রাম্প।

প্রশাসনের বিভিন্ন পদে যাদের মনোনীত করা হচ্ছে তারা সকলেই ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিবর্গ। এফবিআই-এর প্রধান হিসেবে ট্রাম্পের মনোনয়ন পেয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক কাশ প্যাটেল। যিনি ‘নাটকীয়ভাবে’ আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাকে নেতৃত্ব দেয়ার ক্ষেত্রে এফবিআই-এর ক্ষমতা সংকুচিত করার আহ্বান জানিয়েছেন। ২০১৭ সালে ক্রিস্টোফারকে দশ বছরের জন্য মনোনীত করেছিলেন ট্রাম্প নিজেই।

তবে ট্রাম্প ২০২০ সালের নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার পর তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে এফবিআই। যার ফলে রিপাবলিকানদের সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন রে। বুধবার বৈঠকে বক্তৃতাকালে রে বলেন, আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি ব্যুরো এবং আমার জন্য সঠিক পদক্ষেপটি হচ্ছে- জানুয়ারিতে বর্তমান প্রশাসনের শেষ পর্যন্ত কাজ করা এবং তারপর পদত্যাগ করা। তিনি আরও বলেন, আমার দৃষ্টিতে ব্যুরোকে ঝামেলার গভীরে নিয়ে যাওয়া এড়াতে এটাই সর্বোত্তম পন্থা।  

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়