শিরোনাম
◈ শহীদ ওসমান হাদির জানাজার সময় পরিবর্তন, বিশেষ নিরাপত্তা নির্দেশনা জারি ◈ ওসমান হাদির মরদেহ দেখার সুযোগ থাকবে না ◈ কারো নির্দেশনা বা প্ররোচনায় পা দিবেন না: ইনকিলাব মঞ্চ ◈ ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবি মোতায়েন ◈ কল‌ম্বিয়ায় ফুটবল ম্যাচে ভয়াবহ সহিংসতা, আহত ৫৯ ◈ সন্ত্রাসীর গু‌লি‌তে নিহত ওসমান হাদির জন‌্য বিসিবি-বাফুফের শোক ◈ সিসিইউতে বেগম জিয়া: বিশেষ চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে, জানালেন ডা. জাহিদ ◈ দেশে পৌঁছেছে ওসমান হাদির মরদেহ, যে নির্দেশনা দিলো ইনকিলাব মঞ্চ ◈ সাংবাদিকদের পাশে থাকার আশ্বাস সরকারের, দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তির ঘোষণা ◈ ছায়ানট ভবনে তাণ্ডব: কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা (ভিডিও)

প্রকাশিত : ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫, ১০:১৩ দুপুর
আপডেট : ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫, ০৩:০৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাইপাইল মৎস্য আড়তে ইলিশের সরবরাহ বৃদ্ধি, কেজিতে দাম কমেছে ১ হাজার টাকা

ঢাকা জেলার সবচেয়ে বড় আশুলিয়ার বাইপাইল পাইকারি মৎস্য আড়তে কমেছে প্রায় সব ধরনের মাছের দাম। সবচেয়ে বেশি দাম কমেছে ইলিশের।

শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) ভোরে সরজমিনে আড়ত ঘুরে দেখা যায়, ক্রেতা-বিক্রেতার হাঁকডাকে জমে উঠেছে মাছের বেচাকেনা। কেজি প্রতি মাছের দাম গত সপ্তাহের তুলনায় প্রায় ২০ টাকা কমেছে।

বাইপাইল পাইকারি মৎস্য আড়তে মূলত দেশের বিভিন্ন জেলার নদী ও পুকুরের চাষ হওয়া মাছসহ সামুদ্রিক মাছও পাওয়া যায়। এছাড়া বার্মিজ রুই মাছও বাজারে আসে। আকার ও প্রকারভেদে দাম কিছুটা ওঠানামা করলেও সামগ্রিকভাবে মাছের দাম কমে যাওয়ায় খুশি ক্রেতারা।

বাজারে সবচেয়ে বেশি চাহিদা থাকা তেলাপিয়া ও চাষের পাঙ্গাস মাছের দাম কমেছে। বিশেষ করে ইলিশের দাম উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। গত সপ্তাহে বড় ইলিশের কেজি প্রতি দাম ছিল ৩ হাজার ৫০০ টাকা। আজ সেই দাম নেমে এসেছে ২ হাজার ৫০০ টাকায়।

ব্যবসায়ী ও আড়তদাররা বলছেন, গত সপ্তাহের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে মাছের সরবরাহ। এতে দাম কমছে।

বাজারে পাইকারিতে প্রতি কেজি রুই ১৫০-১৮০ টাকা, কাতল ২২০-৩৫০ টাকা, সিলভার কার্প ৮০-১২০ টাকা, পাঙাশ ১৫০-১৮০ টাকা, গ্রাস কার্প ১৫০-১৭০ টাকা, মৃগেল ১৮০-২০০ টাকা, চিতল ৫০০-৮০০ টাকা, বোয়াল ৬০০ টাকা, বাঠা ২০০-২২৫ টাকা, টাকি ২৩০ টাকা, শোল ৪০০-৭০০ টাকা, হরিনা চিংড়ি ৬০০-৭০০ টাকা, গলদা চিংড়ি ৬৫০-৭০০ টাকা, মলা ১৫০-২০০ টাকা, পাবদা ২৮০-৩০০ টাকা, টেংরা ৩০০-৩৫০ টাকা, ফলি ২০০-২৫০ টাকা ও তেলাপিয়া ১৩০-১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া দেশি পুঁটি ২২০ টাকা, বড় সরপুটি ১২০-১৩০ টাকা, বাইম ৫০০-৮০০ টাকা, শিং ২০০-২৫০ টাকা, কই ১২০-১৩০ টাকা, মাগুর ১১০-১২০ টাকা, গোলসা ২৮০-৩০০ টাকা, আইড় ১০০০-১৩০০ টাকা, খলিশা ২০০-৩০০ টাকা, কালি বাউশ ২৮০-৩০০ টাকা, রুপচাঁদা ৮০০ -১২০০ টাকা, সুরমা ২০০-২৩০ টাকা, টুনা ১৫০-৩৫০ টাকা, কোরাল ৭০০-৮০০ টাকা, লইট্টা ২৫০-২৮০ টাকা ও তুলার ডাঁটি ২২০-২৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
 
ঢাকার এই বৃহত্তর পাইকারি মৎস্য আড়তে প্রতিদিন কোটি টাকারও বেশি মাছ বেচাকেনা হয়।

সূত্র: সময়

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়