শিরোনাম
◈ ৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা ◈ মানবিক করিডর আসলে কী, বিশ্বের কোথায় কতটা কার্যকর? ◈ ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ কি আসন্ন, হুঙ্কার-পাল্টা হুঙ্কার ◈ ব্রাজিলের কোচ হওয়ার স্বপ্ন সফল হ‌লো না আনচেলত্তির, রিয়াল মা‌দ্রিদেই থাক‌তে হ‌চ্ছে ◈ বাংলাদেশে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে আগ্রহী চীন ◈ উপদেষ্টা আসিফের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ, ব্যানার কেড়ে নেয়ায় ওসির গায়ে হাত তুলতে তেড়ে আসেন বিক্ষোভকারীরা (ভিডিও) ◈ আজ মহান মে দিবস ◈ নতুন আইন হচ্ছে র‍্যাবকে ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার ঠেকাতে ◈ চলতি মাসে ২৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৬০ কোটি ৭৬ লাখ ডলার ◈ মন্ত্রিপরিষদকে নির্বাচন কমিশনের ১২ প্রস্তাব

প্রকাশিত : ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১২:২২ রাত
আপডেট : ০৬ এপ্রিল, ২০২৫, ০৯:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গুলশানে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের অফিসে র‍্যাবের অভিযান

ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) দিলীপ কুমার আগরওয়ালার গুলশানের অফিস ঘিরে রেখেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)।

কিছুক্ষণের মধ্যেই অফিসটিতে অভিযান শুরু করবে র‍্যাবের কর্মকর্তারা। মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) রাতে অভিযানের কথা নিশ্চিত করেছেন র‍্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক লে. কর্নেল মুনীম ফেরদৌস।

তিনি জানান, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের বিরুদ্ধে অনেকগুলো অভিযোগ রয়েছে। এর মধ্যে ডায়মন্ডের বদলে উন্নতমানের কাচের টুকরো বিক্রি করার অভিযোগ রয়েছে। এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে গুলশানের অফিসটিতে অভিযান চালানো হবে।

এর আগে বিকেলে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার মো. আজাদ রহমান জানান, রাজধানীসহ বিভিন্ন জেলায় নামমাত্র শোরুম দিয়ে ডায়মন্ডের বদলে উন্নত মানের কাচের টুকরো বিক্রি করার অভিযোগে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দীলিপ কুমার আগরওয়ালার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে সিআইডি।

তিনি বলেন, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দীলিপ কুমার আগরওয়ালার বিরুদ্ধে বিদেশ থেকে চোরাচালানের মাধ্যমে সোনা ও হিরা আমদানির নামে বিদেশে অর্থপাচারের অভিযোগ রয়েছে। এই অভিযোগসহ প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে বিভিন্ন জেলায় নামমাত্র শোরুম দিয়ে ডায়মন্ডের বদলে উন্নতমানের কাচের টুকরোকে প্রকৃত ডায়মন্ড হিসেবে বিক্রির অভিযোগও রয়েছে। এসব অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম।

সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার আজাদ আরও বলেন, দুবাই-সিংগাপুরে স্বর্ণ চোরাচালান সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করেন দীলিপ কুমার আগরওয়ালা। ভারতের কলকাতায় তিনটি জুয়েলারি দোকান ও ১১টি বাড়ি এবং মালয়েশিয়া, দুবাই ও কানাডায় বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে দীলিপ আগরওয়ালার বিরুদ্ধে।

এছাড়া প্রতারণার মাধ্যমে ৪০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে অবৈধভাবে একটি ব্যাংকের পরিচালক হওয়ার অভিযোগ প্রাথমিকভাবে পাওয়ায় সিআইডি ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট মানিলন্ডারিং অনুসন্ধান শুরু করেছে বলেও জানান বিশেষ পুলিশ সুপার আজাদ রহমান। সূত্র : জাগো নিউজ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়