এম এম লিংকন: [২] চারটি সংস্থার মধ্যে দ্য এ্যাসোশিয়েসন অব ওয়াল্ড ইলেকশান বডিজের (এডব্লিউইবি) চেয়ারপরসন, ম্যানেজমেন্ট বডিজ অব সাউথ এশিয়া কাউন্ট্রিজের (ফেমবোসা) মহাসচিব, সার্কের মহাসচিব এবং ওআইসির মহাসচিবকে ভোট পর্যবেক্ষণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
[৩] সোমবার (২০ নভেম্বর) আমাদের নতুন সময়কে বিষয়টি নিশ্চিত করেন নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।
[৪] এক প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, বিদেশী পর্যবেক্ষকদের আবেদন যাচাই-বাছাই করে তা ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে তালিকা চূড়ান্ত করবে কমিশন।
[৫] ইসি সূত্রে জানা যায় সোমবারই প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য এই আমন্ত্রণ পত্র পাঠান। চীন, জাপান এবং সিঙ্গাপুরের প্রধান নির্বাচন কমিশনারদেরও ভোট পর্যবেক্ষণের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
[৬] এছাড়া পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের নির্বাচন সংশ্লিষ্ট্য কাজে জড়িত তাদেরকে ভোট পর্যবেক্ষণের আমন্ত্রণও জানাচ্ছে ইসি। দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে- ভারত, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, নেপাল, ভুটান, রাশিয়া এবং দক্ষিণ কোরিয়া প্রমুখ।
[৭] জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণে শিগগিরই ঢাকায় আসছে ইইউ’র এক্সপার্ট মিশন। ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) এই এক্সপার্ট মিশনে আসছে ৪ সদস্য। ইতোমধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এনডিআই ও আফ্রিকান ইলেক্টোরাল অ্যালায়েন্স থেকে ১১ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল এবং অস্ট্রেলিয়ান একজন নাগরিক জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য আবেদন করেছে।
[৮] এছাড়া শনিবার কমনওয়েলথের একটি নির্বাচন অ্যাসেসমেন্ট মিশনও পাঁচ দিনের সফরে ঢাকায় এসেছে। দলটি ইতোমধ্যে রোববার কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেছে। কমনওয়েলথের এই দলটি নির্বাচনের বিভিন্ন অংশী জনের সঙ্গে আলোচনা করে ২২ নভেম্বর হেড অফিসে ফিরে গিয়ে বাংলাদেশের নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি ও পরিবেশ নিয়ে প্রতিবেদন দাখিল করবে। এরপর কমনওয়লেথের মহাসচিব চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবে কতজনের প্রতিনিধি দল নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আসবে। সম্পাদনা: ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :