শিরোনাম
◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত ◈ জলদস্যুদের হাতে জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে  সরকার অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও ◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন ◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে ◈ সেনা গোয়েন্দাসংস্থার বিরুদ্ধে ৬ পাক বিচারপতির ভয় দেখানোর অভিযোগ ◈ নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিরা সাদা পতাকা উড়াচ্ছিল, তাদের বূলডোজার দিয়ে মাটি চাপা দিল ইসরায়েলী সেনারা

প্রকাশিত : ০২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ০৬:৪০ বিকাল
আপডেট : ০২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ০৬:৪০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শোকজের উত্তর দিলেন কুবির দুই ছাত্রলীগ নেতা

২ ছাত্রলীগ নেতা

মাহমুদুল হাসান, কুবি: কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) সহকারী প্রক্টর ও নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক অমিত দত্তকে লাঞ্ছনার অভিযোগে দুই ছাত্রলীগ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছিল প্রশাসন। সেই প্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর  মো. এনায়েত উল্লাহ  ও মো. সালমান চৌধুরী কারন দর্শান।

বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) উপাচার্য বরাবর তারা আলাদা আলাদা করে  কারন দর্শান।  

দুই ছাত্রলীগ নেতা তাদের কারন দর্শানো পত্রে বলেছেন, ' গত ৩০ জানুয়ারি কয়েকজন অছাত্র অবৈধভাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে ওঠার চেষ্টা করে। এদের মধ্যে ২০১৬ সালে নিহত মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী খালেদ সাইফুল্লাহ হত্যা মামলার আসামি স্বজন বরণ বিশ্বাস ও আত্মস্বীকৃত খুনি এবং ১৬৪ ধারায় হত্যার দায় স্বীকারকারী বিপ্লব চন্দ্র দাসও ছিলেন। এরকম আসামি হলে ওঠার চেষ্টা করায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতার ভীতি সৃষ্টি হয়। তখন আমিসহ কয়েকজন সেখানে উপস্থিত হয়ে প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যদেরকে সেখানে আসার আহ্বান জানাই।

এসময় অমিত দত্ত নামের এক শিক্ষক অছাত্রদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টো হলের শিক্ষার্থীদের সাথে উচ্চবাচ্য ও তাদের গায়ে হাত তোলার চেষ্টা করেন। সেসময় আমি এ কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ জানালে প্রত্যুত্তরে সেই শিক্ষক তাঁর গলার মাপলার খুলে আমাকে মারতে তেড়ে আসেন এবং অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। 

এক পর্যায়ে তিনি আমাকে ধাক্কা দিয়ে শারীরিকভাবে লাঞ্চিত করেন। এ ঘটনার ফলে আমি আশঙ্কা করছি, ওই শিক্ষক তাঁর ক্ষমতার অপব্যবহার করে যেকোনো সময় আমার বিরুদ্ধে অন্যায়মূলক পদক্ষেপ নিতে পারেন। অধিকন্তু, আমি তীব্র শারীরিক ও মানসিক যন্ত্রনায় ভুগছি। আমি এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, 'আমরা তাদের জবাবগুলো দেখবো। এরপর মিটিং করে সিদ্ধান্ত নিব।'

প্রতিনিধি/জেএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়