শিরোনাম
◈ ভিসা নিষেধাজ্ঞার তালিকাটা খুব বড় নয়: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ◈ বৈশ্বিক সংকট কাটাতে অবিলম্বে ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস দরকার: প্রধানমন্ত্রী ◈ ভিসা নিষেধজ্ঞা কার্যকর সরকারের ওপরে আন্তর্জাতিক মহলের অনাস্থার প্রতিফলন : শামা ওবায়েদ ◈ বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধাদানকারীদের ওপর আজ থেকে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ◈ ‘বেশি কিছু চাইনি, সরকারকে পদত্যাগ করে একটা সুষ্ঠু নির্বাচন চেয়েছি মাত্র’ ◈ খালেদা জিয়াকে সিসিইউ থেকে ফের কেবিনে স্থানান্তর ◈ মানবিক কারণে খালেদা জিয়াকে দ্রুত বিদেশে পাঠানোর দাবি মির্জা ফখরুলের ◈ রোহিঙ্গাদের জন্য আরো ১১ কোটি ৬০ লাখ  ডলারের সহায়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র ◈ রাজধানীতে বৃষ্টিতে জমা পানিতে বিদ্যুতায়িত হয়ে চারজনের মৃত্যু ◈ আন্দোলন কর্মসূচি ৫ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়িয়েছে বিএনপি

প্রকাশিত : ০৮ জুন, ২০২৩, ০৬:৪১ বিকাল
আপডেট : ০৮ জুন, ২০২৩, ০৬:৪৫ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইয়াবা সমন্বয়ক শাহজাহান গ্রেপ্তার

মারুফ মালেক: টেকনাফ থেকে ঢাকায় আসে ইয়াবার চালান। আর সেগুলো গ্রহণ করে সাভারে হেমায়েতপুরের বাসায় মজুত করতো ঠাকুরগাঁওয়ের শাহজাহান। এরপর নানা কৌশলে উত্তরবঙ্গের ব্যবসায়ীদের কাছে পৌঁছে দিতো ইয়াবা। টেকনাফ থেকে ঢাকায় চালান আনার পর তা উত্তরবঙ্গের জেলাগুলোতে কীভাবে, কার কাছে ইয়াবা পৌঁছাবে তার সমন্বয় করতো শাহজাহান। সূত্র: ঢাকাপোস্ট

একটি ইয়াবার চালানের সূত্র ধরে বুধবার হেমায়েতপুর থেকে শাহজাহানকে গ্রেপ্তার করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। এর আগে শাহজাহানের কাছে ইয়াবার চালান নিয়ে যাওয়ার সময় গ্রেপ্তার হন ট্রাকচালক আলমগীর। তার ট্রাকের স্পেয়ার চাকার টিউবে বিশেষভাবে লুকানো অবস্থায় ১০ হাজার ইয়াবা বড়ি এবং হেমায়েতপুরে শাহজাহানের বাসা থেকে পেটিকোটে সেলাই করে লুকানো অবস্থায় ১৫ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।

শাহজাহানকে জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ঢাকা মেট্রো কার্যালয়ের (উত্তর) উপপরিচালক মো. রাশেদুজ্জমান বলেন, টেকনাফ থেকে ঢাকায় আসা ইয়াবা সমন্বয় করে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলোতে পাঠাতো শাহজাহান। রংপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়সহ অন্য জেলাগুলোতে ইয়াবা সরবরাহ করে আসছিল তারা। আর ইয়াবা বহন করার জন্য নারীদের ব্যবহার করত শাহজাহান।

ট্রাকচালক আলমগীরের বিষয়ে রাশেদুজ্জামান জানান, টেকনাফ থেকে দেশের বিভিন্ন জেলায় পণ্য পরিবহনের আড়ালে ইয়াবা বহন করে আসছিলেন আলমগীর। টেকনাফের ইয়াবা কারবারিদের নির্দেশে দেশের বিভিন্ন জেলায় তিনি পৌঁছে দিতেন ইয়াবা। এ কাজের জন্য প্রতি ট্রিপে এক থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত পেতেন আলমগীর। 

এ পর্যন্ত কতগুলো ট্রিপ দিয়েছে তা স্বীকার করেনি আলমগীর। ঢাকা মেট্রো (উত্তর) কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান বলেন, হাতে নাতে আটক করার পরও মাদক ব্যবসায় জড়িতরা কিছু স্বীকার করতে চায় না। আমরা রিমান্ডে এনে বিস্তারিত জিজ্ঞাসাবাদ করব। সূত্র: নিউজ বাংলা/ সম্পাদনা: শামসুল হক বসুনিয়া

এমএম২/এসএইচবি/এএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়