রাকিবুল ইসলাম, রংপুর: [২] বিভিন্ন স্থানে লাঠিসোটা দেখিয়ে পণ্যবাহী যানবাহন বেআইনি রশিদ প্রদান করে চাঁদা উত্তোলনের অভিযোগে রংপুর বিভাগের তিন জেলায় অভিযান পরিচালনা করে ১১ চাঁদাবাজকে আটক করেছে র্যাব।
[৩] রোববার (১৯ মে) র্যাব-১৩ অধিনায়কের পক্ষে উপ পরিচালক মিডিয়া (স্কোয়াড্রন লীডার) মাহমুদ বশির আহমেদ স্বাক্ষরিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বিষয়টি জানানো হয়।
[৪] জানা যায়, গতকাল শনিবার রাত ১১টার দিকে রংপুরে মেট্টোর কোতোয়ালি থানার দক্ষিণ কামাল কাছনা বৈরাগী পাড়ার মৃত খাজা জামাল উদ্দিনের ছেলে চাঁদাবাজ মো. মাসুদ আহমেদ (৪৫), কামাল কাছনা দাসপাড়ার শ্রী জয়ন্ত সরকারের ছেলে শ্রী দিপক সরকার (৪০), পার্বতীপুর এলাকার আব্দুল খালেকের ছেলে মো. জালাল মিয়া (৩২) তাজহাট থানার আসরতপুর মাছিয়াপাড়া মানিক চন্দ্র রায়ের ছেলে শ্রী পলাশ চন্দ্র রায় (৩২) মিঠাপুকুর থানার চুহুড় এলাকার সেকান্দার আলীর ছেলে মো. মিলন মিয়া’কে (৩২) আটক করা হয়।
[৫] একই দিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে কুড়িগ্রাম জেলার রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়কে অভিযান চালিয়ে কুড়িগ্রাম সদর থানার চৌধুরীপাড়া এলাকার আব্দুল হাকিমের ছেলে মো. জাবেদ (৩৪), মুক্তার পাড়া এলাকার বদিউজ্জামানের ছেলে মো. বেলাল হোসেন (২৭), ও নেচাপাড়া এলাকার আব্দুল কাদেরের ছেলে মো. ইব্রাহিম আলী এবং রংপুর মেট্রোর হারাগাছ থানার সারাই বিদ্যাপাড়া এলাকার আসাদুল ইসলামের ছেলে মো. শাহাবুল ইসলাম’কে (২৯) আটক করা হয়।
[৬] উপ-পরিচালক আরও জানান, একই দিন বিকেল ৫টার দিকে নীলফামারীর জলঢাকা-নীলফামারী মহাসড়ক থেকে জলঢাকা ঢাকা থানার দুন্দিবাড়ি এলাকার মফিজ উদ্দিনের ছেলে চাঁদাবাজ মো. শাহ আলম (৪৩) ও কদমতলী এলাকার মজিবর রহমানের ছেলে মো. গোলাম মোস্তফা’কে (৪২) আটক করা হয়।
[৭] পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আটকদের রংপুর জেলার হারাগাছ, কুড়িগ্রাম জেলার কুড়িগ্রাম সদর, নীলফামারী জেলার জলঢাকা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
প্রতিনিধি/একে
আপনার মতামত লিখুন :