শিরোনাম
◈ মধ্যরাতে গ্রেফতার ব্যারিস্টার সুমন (ভিডিও) ◈ অক্টোবরেও ঊর্ধ্বমুখী  রেমিট্যান্সের গতি ◈ বাতিল হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত গ্যাস পাইপলাইন নির্মাণ প্রকল্প  ◈ বঙ্গোপসাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিচ্ছে ◈ ‘আমি কোন দলকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে নিই’: (ভিডিও) ◈ ফিল্মি স্টাইলে প্রকাশ্যে গুলি করে ছাত্রলীগ কর্মীকে হত্যা (ভিডিও) ◈ অন্তর্বর্তী সরকারের বৈধতা প্রশ্নে যা বলেছিলেন সুপ্রিম কোর্ট ◈ রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ ও ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাবিতে মশাল মিছিল (ভিডিও) ◈ শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্র নিয়ে রাষ্ট্রপতি অসত্য বলেননি: মানবজমিন সম্পাদক (ভিডিও) ◈ দিল্লি থেকে মীরাটের সেনানিবাসে শেখ হাসিনা?

প্রকাশিত : ২৫ মে, ২০২৩, ০৫:৫৪ বিকাল
আপডেট : ২৫ মে, ২০২৩, ০৫:৫৪ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পাঁচ মাসে সান্তাহার রেলওয়ে থানা এলাকায় ট্রেনে কাটা পড়ে ২৮ জনের প্রাণহানি

এএফএম মমতাজুর রহমান, আদমদীঘি (বগুড়া): সান্তাহার রেলওয়ে (জিআরপি) থানা এলাকায় ব্রড ও মিটার গেইজ রেললাইনে চলতি বছরের ১লা জানুয়ারী থেকে ২৫ মে মাস পর্যন্ত মাত্র পাঁচ মাসের ব্যবধানে ট্রেনে কাটা পড়ে নারী পুরুষসহ ২৮ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ হানির সংখ্যা দিনদিন বেড়েই চলেছে। ট্রেনে কাটা পড়ে মারা যাওয়া এসব ব্যক্তিদের অধিকাংশের বয়স ২৫ থেকে ৫০ বছর। আত্মহত্যা, অসাবধানতাবশত লাইন পাড়াপাড় ও রেললাইন ধরে হেটে মুঠোফোন ব্যবহার ট্রেনে কেটে প্রাণহানির অন্যতম কারণ বলে রেলওয়ে থানা পুলিশ জানিয়েছে।

সান্তাহার জংশন স্টেশন থেকে উত্তরে দিনাজপুর জেলার হিলি স্টেশন, দক্ষিণে নাটোর জেলারমালঞ্চি স্টেশন এবং পূর্বে বগুড়া জেলার সোনাতলা স্টেশন পর্যন্ত সান্তাহার রেলওয়ে (জিআরপি) থানা এলাকার সীমানা। এই সীমানায় রেললাইনের উভয় পাশের ১০ মিটার পর্যন্ত রেলওয়ে থানার আওতাভুক্ত। এই ১০ মিটারের মধ্যে যে কোন দুর্ঘটনা, মৃত্যুসহ অন্যান্য অপরাধ দেখভালের দায়িত্ব¡ সান্তাহার রেলওয়ে থানা পুলিশের। ট্রেনে কাটা পড়ে মারা যাওয়া ব্যক্তির মরদেহ শনাক্তকরন, দাফন ও সংকার নিয়ে রয়েছে পুলিশের নানা সমস্যার অভিযোগ।

সান্তাহার রেলওয়ে থানার ওসি মোক্তার হোসেন জানায়, সান্তাহার রেলওয়ে থানার আওতায় সান্তাহার জংশন স্টেশন থেকে নাটোরের মালঞ্চি স্টেশনের দুরত্ব প্রায় ৬০ কিলেমিটার, দিনাজপুর জেলার হিলি স্টেশনের দূরত্ব ৬৫ কিলোমিটার এবং বগুড়ার সোনাতলা স্টেশনের দূরত্ব ৭২ কিলোমিটার। এই বিশাল এলাকা দেখভাল করা অল্প সংখ্যক পুলিশের জন্য অত্যন্ত কঠিন কাজ।

আরো বলেন, এছাড়া একটি মরদেহ দাফনের জন্য রেলওয়ের বরাদ্দমাত্র ১২০০ টাকা, যা অপ্রতুল। এছাড়া মরদেহ বহনের জন্য কোন লাশবাহী গাড়ী বরাদ্দ নেই। দূর থেকে মরদেহ বহন করে আনা আমাদের জন্য নেক ব্যয় সাপেক্ষ্য হয়ে যায়। অজ্ঞাত পরিচয়ের একটি মরদেহ উদ্ধার করা থেকে দাফন করা পর্যন্ত পাঁচ থেকে সাত হাজার টাকা পর্যন্ত ব্যয় হয়ে থাকে। এজন্য এই খাতে বরাদ্দ বাড়ানোসহ লাশবাহী গাড়ী থাকা একান্ত প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন।

প্রতিনিধি/একে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়