শিরোনাম
◈ মধ্যরাতে গ্রেফতার ব্যারিস্টার সুমন (ভিডিও) ◈ অক্টোবরেও ঊর্ধ্বমুখী  রেমিট্যান্সের গতি ◈ বাতিল হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত গ্যাস পাইপলাইন নির্মাণ প্রকল্প  ◈ বঙ্গোপসাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিচ্ছে ◈ ‘আমি কোন দলকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে নিই’: (ভিডিও) ◈ ফিল্মি স্টাইলে প্রকাশ্যে গুলি করে ছাত্রলীগ কর্মীকে হত্যা (ভিডিও) ◈ অন্তর্বর্তী সরকারের বৈধতা প্রশ্নে যা বলেছিলেন সুপ্রিম কোর্ট ◈ রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ ও ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাবিতে মশাল মিছিল (ভিডিও) ◈ শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্র নিয়ে রাষ্ট্রপতি অসত্য বলেননি: মানবজমিন সম্পাদক (ভিডিও) ◈ দিল্লি থেকে মীরাটের সেনানিবাসে শেখ হাসিনা?

প্রকাশিত : ২৫ মে, ২০২৩, ০৫:০৭ বিকাল
আপডেট : ২৫ মে, ২০২৩, ০৬:৫১ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শেরপুরে অধ্যক্ষের অপসারনের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান

তপু সরকার, শেরপুর: দুর্নীতিবাজ ও জাল-সাক্ষরকারী জমশেদআলী মেমোরিয়াল কলেজের অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলাম রেজার বিরুদ্ধে ওই কলেজের শিক্ষক ছাত্র এবং এলাকার সচেতন মহল তার বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে তার অপসারন এবং কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মিনহাজ উদ্দিন মিনালকে সভাপতি করার আহ্বান জানান এলাকাবাসী। 
 
বৃহস্পতিবার (২৫ মে) দুপুর ১টায় শেরপুর সদর উপজেলার লছমনপুর ইউনিয়নের কুসুমহাটি এলাকা ও জমশেদ আলী মেমোরিয়াল কলেজের সামনে থেকে খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে শেরপুর পৌর পার্কে একত্রিত হয়ে বিশাল মিছিল নিয়ে দাবী আদায়ে শেরপুর জেলা প্রশাসক এর কার্যালয়ের সামনে অবস্থান করে। এ সময় কর্মসূচির অংশ হিসেবে স্মারকলিপি জমা দেন জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের নিকট।

এ সময় বক্তব্য রাখেন- প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও সাবেক অত্র ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দিন মিনাল, শ্রী খোকন নন্দীসহ স্থানীয় এলাকাবাসী।

বক্তরা বলেন, ২০০১ সালে ইউনিয়নের মিনহাজ উদ্দিন মিনাল তার বাবার নামে জমশেদ আলী মেমোরিয়াল কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠার পর পর এলাকার ছেলে মেয়েদের শিক্ষার হার যেমন বেড়েছে তেমনি এলাকার উন্নয়ন হয়েছে। প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মিনহাজ উদ্দিন মিনাল প্রতিষ্ঠা লগ্ন হতে কলেজটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন এবং কলেজটি পর্যায়ক্রমে ডিগ্রি ও অনার্স কলেজে উন্নীত করেন। কিন্তু কলেজের অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলাম রেজার সেচ্ছাচারিতার কারনে কলেজটি ধ্বংশের পথে। অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলাম রেজা সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মিনহাজ উদ্দিন মিনাল এর সাক্ষর জাল করে ৪০ এর অধিক শিক্ষক কর্মচারী নিয়োগ দিয়ে লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে। ভর্তি বানিজ্য ও ফরম ফিলাপের সময় নির্ধারিত ফি’র চেয়েও অধিক নিয়ে আত্মসাৎ মেধাবী ও গরীব ছাত্র ছাত্রীদের উপবৃত্তি ও ফ্রি পড়া শোনার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করেন।
 
অর্থের বিনিময়ে অকৃতকার্য ছাত্রছাত্রীদের নিকট হতে অধিক অর্থ নিয়ে পরিক্ষায় সুযোগ করে দেয়া। ব্যাংক হিসাব লেনদেন না করে আলেজের আভ্যন্তরীন আয়ের লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করে। ভূয়াবিল ভাউচার এর মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ করে। পূর্বে কলেজের পাশের হার ছিল ৯৬%। ২০২২ সালে তা নেমে দাড়ায় ২৩%।

এ সময় অধ্যক্ষ শহীদুল ইসলাম রেজার সাথে কথা বলতে গেলে তিনি সাংবাদিকদের এরিয়ে যান।

প্রতিনিধি/একে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়