শিরোনাম
◈ বিবিসি বাংলা নিয়ে মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইলেন প্রেস সচিব ◈ আওয়ামী লীগ কোন রাজনৈতিক দল না, একটি ফ্যাসিবাদি শক্তি : হাসনাত আব্দুল্লাহ (ভিডিও) ◈ ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন নিষেধাজ্ঞা নিয়ে যা বললো ইরান ◈ ২৭ বাংলাদেশির বাঁচার আকুতি, চাইলেন সরকারের সাহায্য ◈ পরিবারের জিম্মায় অভিনেত্রী শাওন ও সাবাকে ছেড়ে দিয়েছে ডিবি ◈ ৩২ নম্বরের আন্ডারগ্রাউন্ডে আয়নাঘরে মিললো মানুষের চোখ ও চুল! (ভিডিও) ◈ ইউরোপিয়ান ফুটবলে বার্সেলোনা ও লিভারপুলের জয়, ইন্টার মিলানের পরাজয় ◈ আ.লীগকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত আসছে : আসিফ মাহমুদ ◈ সরকার বিরোধী অপপ্রচারের বিপুল পরিমাণ লিফলেটসহ তিনজনকে গ্রেফতার ◈ প্রাথমিকের নিয়োগ বাতিল হওয়া প্রার্থীদের বিক্ষোভে পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান

প্রকাশিত : ১৯ জানুয়ারী, ২০২৫, ১২:৩৫ রাত
আপডেট : ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পুলিশ কর্মকর্তার থানার ভেতর ঘুষ গ্রহণ, ভিডিও ভাইরাল

নাটোর সদর থানায় ভেতরে ঘুষ গ্রহণের একটি ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এক মিনিট ২০ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা যায়, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স নিতে আসা এক সেবা প্রার্থী সদর থানার উপ-পরিদর্শক আমিনুল ইসলামের সঙ্গে হাত মেলানোর ছলে ঘুষ দেন। পরে আমিনুল তা ড্রয়ারে রেখে দেন। 

এই ভিডিওটি ধারণকারী অপর ভুক্তভোগী মামুন হোসেন জানান, তিনি তার পরিচিত মোবারক হোসেনের হয়ে সম্প্রতি পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের জন্য আবেদন জমা দেন। এসময় থানার ভেতরেই আবেদন গ্রহনকারী উপ-পরিদর্শক আমিনুল ইসলাম ঘুষ দাবি করেন। এসময় পুলিশ ক্লিয়ারেন্স আবেদন জমার পর অন্য এক আবেদনকারীর কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণের একটি ভিডিও ধারণ করে রাখেন তিনি। পরে তার কাছে ঘুষ দাবি করলে তিনি প্রতিবাদ করে থানা থেকে বেরিয়ে আসেন। পরে আবেদনকারী মোবারককে বারবার ফোন করে ঘুষ দাবি করেন ওই এসআই। 

তিনি আরও বলেন, যারাই পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের জন্য আবেদন করেন তাদের থেকেই কৌশলে পুলিশের অনেক কর্মকর্তারা টাকা আদায় করে নেয়। এই সময়ে এসেও যদি তারা এভাবে ঘুষ নেয় তাহলে তো আর বলার কিছু থাকলো না।

এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত এসআই আমিনুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলো তিনি ফোন রিসিভ করেননি। 

এ বিষয়ে নাটোর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুর রহমান জানান, ভিডিওটি আমাদের নজরে এসেছে। ভিডিওটি পর্যালোচনা করা হচ্ছে এবং ভুক্তভোগীর সঙ্গে কথা হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে সাব-ইন্সপেক্টরের বিরুদ্ধে অবশ্যই বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। উৎস: চ্যানেল২৪

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়