শিরোনাম

প্রকাশিত : ২১ জানুয়ারী, ২০২২, ০৩:৫০ দুপুর
আপডেট : ২১ জানুয়ারী, ২০২২, ০৩:৫০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] চালের দাম বেড়েই চলেছে, তেলের মূল্য বৃদ্ধিতে মানুষের নাভিশ্বাস

শাহীন খন্দকার: [২] করোনাকালেও বাজারে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে দফায় দফায়। দোকানীরা বলছেন, বছর ব্যবধানে দাম কমেছে এমন পণ্য খুঁজে পাওয়া মুশকিল। দাম বেড়েছে চাল, ডালসহ প্রায় সকল পণ্যের। রাজধানীর বাজার ঘুরে দেখা যায় চাউলের দাম প্রতি কেজিতে ২ টাকা থেকে ৭টাকা বেড়েছে।

[৩] শুক্রবার বাজার ঘুরে প্রতিলিটার খোলা সয়াবিন বিক্রি হয়েছে ১৪৫-১৪৮ টাকা। যা সাত দিন আগে ১৪০-১৪৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন এক সপ্তাহ আগে সর্বনিম্ন ৭০০ টাকায় পাওয়া গেলেও এখন ৭১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর সর্বোচ্চ বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা। এছড়া চিনি সাদা কেজিতে বেড়েছে ২ টাকা থেকে আর লাল চিনিতে ৩ টাকা। ত্রিশ টাকা কেজিতে নেমেছে পেয়াঁজের দাম, সপ্তাহের ব্যবধানে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিতে ১০ টাকা কমেছে।

[৪] পেঁয়াজের দাম কমলেও ভরা মৌসুমে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে সব ধরনের সবজি। সপ্তাহের ব্যবধানে বেশিরভাগ সবজির দামে তেমন হেরফের হয়নি। একইসঙ্গে দাম অপরিবর্তিত রয়েছে মুরগির। মাছের দামেও পরিবর্তন আসেনি। সবজির বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গত সপ্তাহে ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া শসা ব্যবসায়ীরা ৪০ টাকায় বিক্রি করছেন। শশার পাশাপাশি পাকা টমেটো ও গাজরের দাম কিছুটা কমেছে।

[৫] পাকা টমেটো ও গাজর কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০ -৩০ টাকা, যা গত সপ্তাহে ছিল ৪০ থেকে ৫০ টাকা। শীতের অন্যতম সবজি ফুলকপির পিস বিক্রি হচ্ছে ৪০-৬০ টাকা। শিমের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০-৮০ টাকা। মাছ বাজার ঘুরে দেখা গেছে, রুই মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০-৪৫০ টাকা। একই দামে বিক্রি হচ্ছে কাতল মাছ।শিং ও টাকি মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৫০-৩৫০ টাকা। তেলাপিয়া ও পাঙাস মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৫০-১৭০ টাকা।

[৬] এক কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে এক হাজার থেকে এক হাজার ২০০ টাকা। চিংড়ি বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা কেজি। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিমের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা হাসের ডিম ৬০ টাকা, দেশী মুরগীর ডিম ৫০ টাকা হালিতে বিক্রি হচ্ছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়