লিহান লিমা: [২] চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে বিশ্বজুড়ে ক্রিপ্টোকারেন্সির মোট বাজার মূল্য ২ ট্রিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গিয়েছে। আইএমএফের তথ্যমতে ২০২ সালের শুরুর তুলনায় এই মাত্রা ১০গুণ বেশি। সিএনবিসি
[৩] আইএমএফ এর ডেপুটি ডিভিশন চিফ ইভান পাপাজেরওজিও বলেন, ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির ইকোসিস্টেম উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, এটি অসাধারণ স্থিতিস্থাপকতা দেখিয়েছে।’
[৪] আইএমএফ যে ঝুঁকিগুলো তুলে ধরেছে তার মধ্যে রয়েছে অনেক মানুষ এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ক্রিপ্টেকারেন্সির ব্যবসা করছে যার ‘শক্তিশালী পরিচালনা, ব্যবস্থাপনা এবং ঝুঁকি গ্রহণের অভাব রয়েছে’। সংস্থাটি বলেছে, এতে ভোক্তারা ঝুঁকিতে থাকেন অর্থাৎ এই সম্পদের ‘তদারকি এবং প্রকাশ্যযোগ্যতা অনেক অপ্রতুল। এছাড়া ক্রিপ্টোর অনেক ডেটা ঘাটতি রয়েছে এবং এটি মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসী অর্থায়নের মতো অবাঞ্চিত ঝুঁকি তৈরি করে।
[৫] আইএমএফ এর মতে, জাতীয় নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর উচিত বিশ্বব্যাপী ক্রিপ্টো ব্যবহারের সাধারণ নিয়ম-কানুন চালু করা, আন্তসীমান্ত তদারকি বাড়ানো এবং যেহেতু ক্রিপ্টো একটি নতুন ক্ষেত্র এর ডেটার মান বৃদ্ধির জন্য চাপ প্রয়োগ করা।
[৬] সামাজিক মাধ্যম এবং ক্রিপ্টোতে বিনিয়োগের বিষয়ে সতর্ক করেছে যুক্তরাজ্যের আর্থিক নিয়ন্ত্রক সংস্থা ‘এফসিএ’।
আপনার মতামত লিখুন :