লিহান লিমা: [২] সেনাবাহিনী এবং জাতিগত বিদ্রোহীদের মধ্যে লড়াই চলাকালীনই ৬’শর বেশি মিয়ানমারের শরণার্থীকে ফেরত পাঠিয়েছে থাইল্যান্ড।সিএনএ
[৩] উত্তর-পশ্চিম থাইল্যান্ডের তাক প্রদেশে আশ্রয় নেয়া কিছু শরণার্থী রোববার মিয়ানমারে ফেরত যাওয়ার পূর্বে রয়টার্সকে জানান, তার স্বেচ্ছায় ফেরত যেতে চেয়েছেন। এই সময় সাংবাদিকরা সীমান্তের ওপারে অবিরাম গুলির শব্দ শুনতে পান।
[৪] তাক প্রদেশের প্রাদেশিক গর্ভনর সোমচাই কিচারোযনের বলেন, ‘অনেক শরণার্থীই ফিরে যেতে চায় কারণ তারা তাদের ঘরবাড়ি-সহায়-সম্পত্তি নিয়ে চিন্তিত। ৬২৩জনকে আমরা ফেরত পাঠিয়েছি আরো ২ হাজার ৯৪জন আছেন। তারা চাইলে তাদেরও ফেরত পাঠানো হবে।
[৫] এদিকে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশিয়া বিষয়ক নির্বাহী ফিল রবার্টসন শরণার্থীদের মিয়ানমারে ফেরত না পাঠাতে থাইল্যান্ডকে আহ্বান জানিয়ে বলেন, মিয়ানমারের সেনাবাহিনী বেসামরিক জনগণকে লক্ষ্যবস্তু বানিয়েছে। এই শরণার্থীরা জীবন রক্ষার্থে পালিয়ে বেড়াচ্ছে।
[৬] থাই-ভিত্তিক মিয়ানমারের অভিবাসী গোষ্ঠী এইড অ্যালায়েন্স কমিটি জানিয়েছে, প্রায় ১ হাজার মানুষ মিয়ানমার সীমান্তের বিভিন্ন পয়েন্টে থাইল্যান্ডে প্রবেশের অপেক্ষায় শিবির স্থাপন করেছে। একজন শরণার্থী রয়টার্সকে বলেন, আমার আশেপাশে কামান পড়ছিলো। পানি পেরিয়ে আমি থাইল্যান্ডের দিকে পালিয়ে আসি।’
আপনার মতামত লিখুন :