এস,এম রিয়াজ: [২] শুক্রবার (৩ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার নদমূলা গ্রামের একটি বের (খাল) থেকে এক স্কুল ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে। এ ঘটনার জড়িত সন্দেহে এক কিশোরকে আটক করেছে পুলিশ।
[৩] নিহত শান্ত হাওলাদার (১৪) নদমূলা গ্রামের মো.লোকমান হাওলাদার এর ছেলে এবং নদমূলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণীর ছাত্র।
[৪] আটক আবির হাওলাদার (১৪) সে নদমূলা গ্রামের কালাম হাওলাদার এর ছেলে এবং শান্ত হাওলার এর বন্ধু।
[৫] এ ঘটনায় নিহতের বাবা অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে ভাণ্ডারিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
[৬] মামলার এজাহার সূত্রে জানাগেছে, শান্ত হাওলাদার বৃহস্পতিবার বিকেলে বাড়ী থেকে বের হয়ে আর ফিরে আসেনি। শুক্রবার বিকেলে স্থানীয়রা নদমূলা গ্রামের জাকারিয়া হাওলাদার এর বাড়ী সংলগ্ন একটি বেরে ছেলেটির মরদেহ দেখতে পেয়ে থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে। ছেলেটিকে নিজের গেঞ্জি দিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে শ্বাষরোধ করে হত্যা করে। লাশ গুম করার উদ্যেশে ওই বেরের কাদা মাটির মধ্যে আংশিক পুতে রাখা হয় বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।
[৭] ভাণ্ডারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মাসুমুর রহমান বিশ্বাস জানান, শুক্রবার শান্ত হাওলাদার এর লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য লাশ পিরোজপুর মগের্ প্রেরণ করেছে।
[৮] ভাণ্ডারিয়া থানার ইনপেক্টর (তদন্ত) মো. মেহেদি হাসান জানান, এ ঘটনায় নিহত ছেলেটির বাবা শুক্রবার রাতে অজ্ঞাত নামা ব্যক্তিদের আসামি করে ভাণ্ডারিয়া থানা একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ আবির হোসেন নামে এক কিশোরকে আইনের সহিত সংঘাতে জাড়িত থাকার অপরাধে গ্রেপ্তার করে শনিবার সকালে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে। সম্পাদনা: হ্যাপি
আপনার মতামত লিখুন :