রাশিদুল ইসলাম : [২] অন্তত ৩০টি নিম্ন আয়ের দেশের অর্থনীতি কঠিন ঋণের ফাঁদে আটকা পড়েছে। এসব দেশের মধ্যে আফগানিস্তান ও ইথিওপিয়া সবচেয়ে উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। গ্রানাডা, মোজাম্বিক, রিপাবলিক অব কঙ্গো ও সোমালিয়ায় ইতোমধ্যে সংকট চলছে। আরটি
[৩] এধরনের দেশগুলোর পাশে ঋণদাতা ধনী দেশগুলো ঋণ সংকট কাটিয়ে উঠতে ঋণ-পরিষেবা বাধ্যবাধকতা স্থগিত এবং নতুন শর্তাদি পুনর্বিবেচনায় সহায়তা না করলে পরিস্থিতির কোনো হেরফের হবে না। দি প্রিন্ট
[৪] বিশ্বের ৬০ শতাংশ গরীব দেশগুলোর ঋণ রয়েছে উচ্চ ঝুঁকিতে। জি-টুয়েন্টি দেশগুলো ইতোমধ্যে ৪০টি ঋণগ্রস্ত দেশকে ১০.৩ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দিয়েছে। ব্লুমবার্গ
[৫] আইএমএফ কর্মকর্তারা বলেছেন, ঋণ-পরিষেবা ত্রাণের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় অংশগ্রহণকারী দেশগুলিকে ঋণ পরিষেবা প্রদান পুনরায় শুরু করতে বাধ্য করবে।
[৬] ঋণ সংকটে পড়া দেশগুলো হচ্ছে আফ্রিকার ক্যামেরন, কেপ ভার্ডে, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক, চাদ, জিবুতি, ইথিওপিয়া, গাম্বিয়া, ঘানা, গিয়েনা-বিসাউ, কেনিয়া, লাইবেরিয়া, মালাভি, মৌরতানিয়া, সিয়েরা লিওন, দক্ষিণ সুদান, টোগো ও জাম্বিয়া।
[৭] এশিয়ার ঋণ সংকটে পড়া দেশগুলো হচ্ছে আফগানিস্তান, লাওস ও তাজিকিস্তান। দ্বীপপুঞ্জ দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে হাইতি, কিরিবাতি, মালদ্বীপ, মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ, মাইক্রোনেশিয়া, পাপুয়া নিউ গিনি, সামোয়া, সেন্ট ভিনসেন্ট, গ্রেনাডিনেস, টোঙ্গা ও টুভালু।
আপনার মতামত লিখুন :