ফাহমিদুল কবীর: [২] মেটাভার্সকে বলা হচ্ছে ইন্টারনেটের ভবিষ্যত। প্রযুক্তিবিদরা বলছেন, মেটাভার্সের কারণে ইন্টারনেটের ভার্চুয়াল জগতকে মনে হবে বাস্তব জগতের মতো যেখানে মানুষের যোগাযোগ হবে বহুমাত্রিক। মেটাভার্স প্রযুক্তির মাধ্যমে কোনো কিছু শুধু দেখা নয়, তাতে নিজেকে জড়িয়ে ফেলতেও সক্ষম হবেন ব্যবহারকারী। বিবিসি
[৩] সাধারণ মানুষের কাছে মেটাভার্স প্রযুক্তিকে আপাতত ভার্চুয়াল রিয়েলিটি বা ভিআর-এর কোনো সংস্করণ বলে মনে হতে পারে। বর্তমানে ভিআর বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অনলাইন গেমিং-এর জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। মেটাভার্সের ব্যবহার হবে অফিসে, খেলা, কনসার্ট, সিনেমা, এমনকি বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেয়ার বেলাতেও।
[৪] ফেসবুক সম্প্রতি ১০ হাজার কর্মী নিয়োগের কথা ঘোষণা করেছে ইউরোপে মেটাভার্স প্রযুক্তি প্রসারের জন্য। ভার্চুয়াল রিয়েলিটির জন্য বানানো হচ্ছে অকুলাস হেডসেট যা প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানিগুলোর সেটের তুলনায় দামে কম পড়বে। সম্পাদনা: সাকিবুল আলম
আপনার মতামত লিখুন :