ভূঁইয়া আশিক: [২] সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ূন কবির বলেন, ফ্রান্সের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা আলোচনা ছিলো ঐতিহাসিক [৩] কপ-২৯ সম্মেলনের সিদ্ধান্তসমূহে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের একটা বিশেষ জায়গা তৈরি হয়েছে। খানিকটা সাফল্যও পেয়েছি। আমাদের প্রয়োজন তুলে ধরা গেছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে।
[৪] ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ও আমাদের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে সম্পর্ক উন্নয়নের একটা ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে।
[৫] ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষক, অধ্যাপক ড. দেলোয়ার হোসেন বলেন, জলবায়ু কূটনীতিতে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নতুন মাত্রা পেয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৪ দফা প্রস্তাব দিয়েছেন। ভবিষ্যৎ পৃথিবীর জন্য কী করণীয় তার ইংগিতও দিয়েছেন। জলবায়ু সম্মেলনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিই উজ্জ্বল হয়েছে।
[৬] জলবায়ু কূটনীতিতে বিশেষ অবস্থান আরও সুসংহত হয়েছে। ভালনারেবল ও বিভিন্ন ফোরামের নেতৃত্বের জায়গায় বিশেষ অবস্থান আরও শক্তিশালী হয়েছে।
[৭] ফ্রান্সের সঙ্গে কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক শক্তিশালী হয়েছে। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে।
[৮] দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকের কারণে যুক্তরাজ্যের বাজারে আমাদের রপ্তানি ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাবে।