গাজী নাসির উদ্দীন আহমেদ: যে রায়ের একটি অসাংবিধানিক পর্যবেক্ষণের জন্য বিচারকের বিচারিক ক্ষমতা রদ হলো সেই রায়ে যে আরও ত্রুটি নেই তা বলা যাবে না। রায়ের বিরুদ্ধে আপিল হবে বলেই ধরে নিচ্ছি।
উচ্চ আদালতের নির্দেশনা রয়েছে, ভিক্টিমের সাক্ষ্যের ভিত্তিতে আদালত ধর্ষণ মামলার বিষয়ে সিদ্ধান্তে আসতে পারে। মামলা আপিলে যাক এবং সংক্ষুব্ধরা ন্যায় বিচার পাক এই প্রত্যাশা রইল। কেউ যদি সত্যিই ধর্ষণ করে থাকে এবং আদালত থেকে বীরের বেশে বের হয়ে আসে তাহলে সেটা যৌন সহিংসতা রোধে সমাজের যাবতীয় প্রচেষ্টাকে নস্যাৎ করার জন্য যথেষ্ট।
আপনার মতামত লিখুন :