ওয়ালিউল্লাহ সিরাজ: [২] তালিবানের মুখপাত্র জাবিউল্লাহ মুজাহিদ বলেন, আমরা অবশ্যই মাদকদ্রব্য সেবন ও উৎপাদনের বিরুদ্ধে। আফিম উৎপাদন তখনই বন্ধ হবে যদি কৃষকদের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও বিকল্প জীবিকা নির্ধারণে অন্যান্য রাষ্ট্রগুলো আমাদের সহায়তা করে। আল-জাজিরা
[৩] আফগানিস্তানের আশপাশের সীমান্তগুলো বন্ধ থাকায় আলু, পেঁয়াজ ও অন্যান্য শস্য আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি সম্ভব হচ্ছে না। নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বেশিরভাগ শস্য। স্থানীয় বাজারমূল্যও কম। বিপাকে পড়েছেন কৃষকরা। লাভজনক হওয়ায় তাই আবার পপি চাষ শুরু করেছে তারা।
[৪] একজন কৃষিক বলেন, এক কিলোগ্রাম আলু মাত্র পঞ্চাশ রুপিতে বিক্রি হচ্ছে। এ টাকায় আমরা ফসলের জন্য সার ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে পারছি না। কিন্তু আফিম চাষ করলে ক্রেতারা বাড়ি এসে সেগুলো কিনছেন এবং অনেক লাভও হচ্ছে।
[৫] জাতিসংঘের তথ্যমতে, ২০১৯ সালের তুলনায় আফগানিস্তানে গেল বছর পপি উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ৩৭ শতাংশ। ২০১৯ সালেই পপি চাষ করে এক লাখ ২০ হাজারের বেশি মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছিলো। সম্পাদনা : রাশিদ
আপনার মতামত লিখুন :