শরিফুল হাসান
একে তো ধর্মঘট, তার মধ্যেই বহু কষ্ট করে বহু অর্থ খরচ করে সারাদেশ থেকে ছেলেমেয়েরা এসেছে নিয়োগ পরীক্ষা দিতে। সেই পরীক্ষার প্রশ্নপত্রও যদি ফাঁস হয় এর চেয়ে দুঃখজনক আর কী হতে পারে! ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটির অধীনে পাঁচটি ব্যাংকের দেড় হাজার অফিসার (ক্যাশ) পদের এমসিকিউ পরীক্ষা ছিলো শনিবার। অসংখ্য ছেলেমেয়ে আমাকে ইনবক্সে জানিয়েছেন এই পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে। বিশেষ করে পরীক্ষার হাতে লেখা ও কম্পিউটারে টাইপ করা উত্তর পরীক্ষার আগেই ফাঁস হয়েছে বলে দাবি পরীক্ষার্থীদের। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষকে বলবো, ঘটনা অনুসন্ধান করুন। প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে থাকলে সেই নিয়োগ পরীক্ষা বাতিল করুন। আর সেই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন প্রশ্ন করার দায়িত্ব দেওয়া হয় যারা প্রশ্ন করলেই সেটা ফাঁস হয়? প্লিজ যথার্থ ব্যবস্থা নিন। আমাদের তরুণ প্রজন্মকে প্লিজ ধ্বংস করে দেবেন না। Shariful Hasan’র ফেসবুক ওয়ালে লেখাটি পড়ন।
আপনার মতামত লিখুন :