খালিদ আহমেদ: [২] তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ঢাকায় সিআইডির সদর দপ্তরে ডাকা হতে পারে। ১২ জনের মধ্যে রাজনৈতিক দলের স্থানীয় প্রভাবশালী কয়েকজন নেতাও রয়েছেন। তদন্ত সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
[৩] এদিকে, পবিত্র কোরআন অবমাননাসহ ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের ঘটনায় দায়ের করা মামলার প্রধান আসামি ইকবাল হোসেনসহ ৪ আসামিকে পুলিশ ও সিআইডির হেফাজতে রিমান্ডে নিয়ে টানা ১২ দিন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এরপর আসামিদের আদালতে হাজির করলে বুধবার ( ৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন বিচারক। কারা কর্তৃপক্ষও আসামিদের কঠোর নজরদারিতে রাখছে। বৃহস্পতিবার (৪ নভেম্বর) পর্যন্ত তাদের সঙ্গে স্বজনদের কেউ দেখা করতে আসেননি।
[৪] সিআইডি সূত্রে জানা গেছে, এই ঘটনায় দায়ের করা মামলা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। এ ঘটনার পর গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ ও তদন্তে উঠে আসা কুমিল্লা নগরসহ জেলাজুড়ে আলোচিত বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক নেতার গতিবিধি ও অবস্থান সম্পর্কিত বিষয় নজরদারিতে রয়েছে। ওপরের গ্রিন সিগন্যাল পেলে যেকোনো সময় তাদের গ্রেপ্তার করা হতে পারে।
[৪] সূত্র আরও জানায়, প্রধান আসামি ইকবাল হোসেন, ৯৯৯ নম্বরে পুলিশকে ফোন করা রেজাউল করিম ওরফে ইকরাম, দারোগাবাড়ি মসজিদ-মাজারের সহকারী খাদেম হুমায়ুন কবির ও ফয়সাল আহমেদের বুধবার তৃতীয় দফায় ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর শেষে তাদের কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারে নেওয়া হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :