খালিদ আহমেদ: [২] আগামী ১৪ নভেম্বরের মধ্যে কারা কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
[৩] ফাঁসির আসামিকে কনডেম সেলে রাখার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে করা রিটের শুনানিতে রোববার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
[৪] ফাঁসির আসামিকে কনডেম সেলে রাখা নিয়ে গত ১৮ জুন একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে ২০ সেপ্টেম্বর রিটটি করা হয়।
[৫] রিটকারীরা হলেন চট্টগ্রাম কারাগারের কনডেম সেলে থাকা সাতকানিয়ার জিল্লুর রহমান, সিলেট কারাগারে থাকা সুনামগঞ্জের আব্দুল বশির এবং কুমিল্লা কারাগারে থাকা খাগড়াছড়ির শাহ আলম। তাদের পক্ষের আইনজীবী শিশির মনির।
[৬] এতে বিবাদী করা হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব, আইন সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, আইজি প্রিজন্স, চট্টগ্রাম, সিলেট ও কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ জেল সুপারকে।
[৭] রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে দেশের কারাগারগুলোতে মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত বন্দি, কনডেম সেলের সংখ্যা, কারাগারের সংস্কার, ব্যবস্থাপনা, কনডেম সেলের সুযোগ-সুবিধা সংক্রান্ত প্রতিবেদন চেয়েছিল আদালত।
[৮] তিনি জানান, দেশের কারাগারগুলোতে মৃত্যুদণ্ডাদেশ মাথায় নিয়ে কনডেম সেলে বন্দি রয়েছেন মোট ১ হাজার ৯৮৭ জন কয়েদি। এরমধ্যে পুরুষ কয়েদি রয়েছেন ১ হাজার ৯৩৩ জন এবং নারী কয়েদি ৫৪ জন। তবে দেশে মোট কনডেম সেলের সংখ্যা ২ হাজার ৫৯৯টি।
আপনার মতামত লিখুন :