মিনহাজুল আবেদীন: [২] এ নিয়ে মোট মৃত্যু হয়েছে ২৭ হাজার ৮৪১ জনের। সব মিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ৬৮ হাজার ৫৬৩ জন। মৃত সাত জনের মধ্যে পুরুষ তিন জন এবং চার জন নারী।
[৩] বুধবার (২৭ অক্টোবর) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
[৪] বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা সিটিসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ও বাড়িতে উপসর্গ বিহীন রোগীসহ গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২৮৮ জন। এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৩২ হাজার ৪৬৮ জন। সারাদেশে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৮৩৩টি ল্যাবে ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ হয়েছে ১৯ হাজার ৯১৮টি এবং নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১৯ হাজার ৯৫১টি। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে এক কোটি দুই লাখ ৮২ হাজার ৫৮টি।
[৫] গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ১ দশমিক ৫৩ শতাংশ। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৫ দশমিক ২৬ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৭ দশমিক ৭০ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ।
[৬] বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ২৪ ঘণ্টায় মৃত সাত জনের মধ্যে ঢাকা বিভাগে তিনজন, চট্টগ্রাম বিভাগে একজন, রাজশাহী বিভাগে একজন, খুলনা বিভাগে দুইজন মারা যান।
[৭] মৃতদের বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে একজন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে দুইজন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে একজন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে একজন এবং ৭১ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে দুইজন রয়েছেন।
[৮] গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে এসেছেন ১১০ জন ও আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন ১৭৩ জন। এ পর্যন্ত আইসোলেশনে এসেছেন তিন লাখ ৮৫ হাজার ৬০৩ জন। আইসোলেশন থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন তিন লাখ ৪৮ হাজার ৮৯০ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ৩৬ হাজার ৭১৩ জন।
[৯] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনা ভাইরাসের প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। এরপর ধীরে ধীরে আক্রান্তের হার বাড়তে থাকে।
আপনার মতামত লিখুন :