শিরোনাম
◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ এলডিসি উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার প্রস্তুতি নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ◈ ড. ইউনূসের পুরস্কার নিয়ে ভুলভ্রান্তি হতে পারে: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত

প্রকাশিত : ২৪ অক্টোবর, ২০২১, ০৮:৩৫ রাত
আপডেট : ২৪ অক্টোবর, ২০২১, ১১:১৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] প্রবেশপত্রে লেখা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা কেন্দ্র

শাহাজাদা এমরান: [২] গুচ্ছ পদ্ধতির ‘বি’ ইউনিট তথা মানবিক বিভাগের পরীক্ষা দিতে আসা এক পরীক্ষার্থীর প্রবেশপত্রে ‘কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা’ কেন্দ্র লেখা দেখা যায়।

[৩] রোববার কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় প্রক্টরিয়াল বডি ও পরীক্ষা কমিটি তার আলাদাভাবে পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

[৪] জানা গেছে, বি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় পরীক্ষা দিতে আসা শিক্ষার্থীর রোল ৫২০১০০। পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে দায়িত্বরত ব্যক্তিরা শিক্ষার্থীর প্রবেশপত্র দেখে সন্দেহ করেন। প্রবেশপত্রে শিক্ষার্থীর নাম সোনিয়া আক্তার শিলা ও কেন্দ্র কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় লেখা থাকলেও প্রবেশপত্রে ছাপা কিউআর কোড স্ক্যান করলে অনিক আখন্দ নামে এক পরীক্ষার্থীর নাম ও রোল আসে যার কেন্দ্র জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে। এছাড়া প্রবেশপত্রের রোলও অনিক আখন্দের নামে আসে।

[৫] এছাড়াও প্রবেশ পত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি নামের বানানে ভুল দেখা যায়। প্রবেশ পত্রে আছে ‘Cumilla University’ কিন্তু কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী সঠিক হচ্ছে ‘Cumilla University’।

[৬] প্রবেশপত্রে এ শিক্ষার্থীর কেন্দ্রের নাম ‘কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা’ লেখা থাকায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে চলে আসেন। এছাড়াও এখানে নিউ একাডেমিক বিল্ডিংয়ের ৭ম তলায় সিট পড়েছে বলে দেখা যায়। কিন্তু কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭ম তলাবিশিষ্ট কোনো একাডেমিক ভবন নেই। এছাড়াও তার কিউআর কোডের সাথেও ওই প্রবেশপত্রের নামের মিল পাওয়া যায়নি। বিষয়টি নিয়ে ভোগান্তিতে পড়েন এ শিক্ষার্থী।

[৭] এ বিষয়ে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রের ‘বি’ ইউনিটের আহ্বায়ক ও কলা ও মানবিক অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এম. এম. শরীফুল করীম বলেন, প্রবেশপত্রে তথ্যের গরমিল থাকায় আমরা সেন্ট্রাল কমিটির সাথে কথা বলে ওই শিক্ষার্থীর আলাদা পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করেছি এবং তার ওএমআর শিটও আলাদাভাবে কেন্দ্রে পাঠাবো। তবে শিক্ষার্থীর নামের সাথে তার রেজিস্ট্রেশনের মিল আছে বলে আমাদের সেন্ট্রাল কমিটি জানিয়েছে।

[৮] এ বিষয়ে গুচ্ছ পরীক্ষার কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সচিব প্রকৌশলী মো. ওহিদুজ্জামান বলেন, হয়তো কারিগরি সমস্যার কারণে তথ্যের গরমিল হয়েছে। এ বিষয়ে টেকনিক্যাল কমিটি ভালো বলতে পারবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়