আওয়ামী লীগের প্রতিটি দুঃসময়ে প্রগতিশীল ও স্বাধীনতার পক্ষের মানুষ তার পাশে দাঁড়িয়েছে এবং অনুমোদন করেছে ক্ষমতায় থাকার জন্য। কারণ তারা আর বিএনপি-জামাতের মৌলবাদী রাজনীতি ও বর্বরতা দেখতে চায় না। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাস্তবায়ন করা এবং সরকারের ধারাবাহিকতাকে যারা সমর্থন করলো তাদের ভবিষ্যতের কথা এখন আওয়ামিলীগ ভাবছে না। আওয়ামিলীগ ২০১৩ সালে শেষবারের মতো জামাত-হেফাজত ও স্বাধীনতা বিরোধীদের প্রতিরোধ বা প্রতিহত করেছে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষা করে।
উল্লেখ্য, তখন আওয়ামিলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। মনে আছে, হেফাজত শাপলা চত্বরে দাঁড়িয়ে যে হুংকার দিচ্ছিল তা সেদিন প্রতিহত করা হয়েছিল শক্ত হাতে। তারপরও আওয়ামিলীগ হেফাজতকে মোকাবিলা করেছে কিন্তু অনেক ছাড় দিয়ে। ফেসবুক
আপনার মতামত লিখুন :