মুসা কলিম মুকুল: বাংলাদেশের মুসলিম সা¤প্রদায়িক দল আর ভারতের হিন্দু সা¤প্রদায়িক দলের পদ্ধতি কী? তাদের বুদ্ধি হলো দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা করা। তারপর সংখ্যাগুরুর নেতা সাজা। তারা । প্রচভাবে । তারা লেবাস-সর্বস্ব। তারা মহাজ্ঞানীর ভেক ধরে থাকে। এই কালা-কানারা দেশের অর্থনীতি, পররাষ্ট্রনীতি রাষ্ট্রীয় প্রশাসন, বিচার বিভাগ রসাতলে গেলেও টের পায় না। দেশের মানুষকে দাঙ্গা-ফেতনা ছাড়া পথের দিশা দিতে তারা অক্ষম। মানুষের দুঃখের দিনে তারা মানুষের কোনো কাজে লাগে না।
তারা শুধু হিন্দু-মুসলিমের মধ্যে ফেতনা লাগায় তাই নয়, দলবাজির স্বার্থে এক হুজুর অন্যান্য দলের হুজুরকে অপদস্থ করার জন্য কাফের বলে গালি দেয় অবলীলায়। তাদের কথা সত্যি হলে কোন হুজুর কাফের না হয়ে যেতো? ধর্মের অবমাননার তাস খেলা হয় দাঙ্গাবাজির জন্য। দাঙ্গাবাজি করা হয় দলবাজির জন্য। তাদের মনে রহম নেই, ঘৃণাই তাদের তুরুপের তাস। দাঙ্গাবাজ হুজুরদের কখনো দুঃখী মানুষের পাশে দাঁড়াতে দেখেছে কেউ? দাঙ্গাবাজদের পাতানো জুয়ায় পা দেবেন না। আপনার অঞ্চলের বিপন্ন ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের পাশে দাঁড়ান। সেটাই ধর্ম। দাঙ্গা অধর্ম। Musa Kalim Mukul-র ফেসবুক ওয়ালে লেখাটি পড়ুন।
আপনার মতামত লিখুন :