সালেহ্ বিপ্লব: [২] প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে বেলা ১১টায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই আরপিভি বা চুল্লি উদ্বোধন করবেন। সারাবাংলা
[৩] পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু বা কমিশনিং প্রক্রিয়ায় এই চুল্লি স্থাপন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ বলে মনে করা হয়। পরমাণু বিজ্ঞানীরা একে ‘হৃৎপিণ্ড’ বলে দাবি করে থাকেন। উইকিপিডিয়া
[৪] রূপপুরের এই পারমাণবিক চুল্লি নির্মিত হয়েছে রাশিয়ায়। ভিভিআর-১২০০ মডেলের এই রিয়্যাক্টরে পরমাণু জ্বালানি পুড়িয়ে মূল শক্তি উৎপাদন হবে এবং ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হবে। রূপপুরের প্রথম ইউনিট ২০২৩ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করতে পারবে বলে আশা করা হচ্ছে। সরকারি তথ্য বাতায়ন
[৫] এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ প্রবেশ করতে যাচ্ছে পারমানবিক অধ্যায়ে।
[৬] এই প্রকল্প হাতে নিয়েও আইয়ুব খান পিছিয়ে গিয়েছিলেন, হাল ছেড়ে দিয়েছেন জিয়া-এরশাদ। বিবিসি বাংলা
[৭] আওয়ামী লীগের হাতেই তৈরি হচ্ছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
[৮] ১৯৬১-১৯৬৮: উদ্যোগ। ঈশ্বরদীর রূপপুরে ২৯২ একর জমি অধিগ্রহণ।
[৯] ১৯৬৯-১৯৭০ : ২০০ মেগাওয়াটের প্রকল্পটি বাতিল।
[১০] ১৯৭২-১৯৭৫: বঙ্গবন্ধুর উদ্যোগ। আনবিক শক্তি কমিশন গঠন।
[১১] ১৯৭৭-১৯৮৬: ১২৫ মেগাওয়াটের প্রকল্প অনুমোদন, এরপর বাতিল।
[১১] ১৯৮৭-১৯৮৮: ৩০০-৫০০ মেগাওয়াট কেন্দ্র স্থাপনের সুপারিশ পরামর্শকদের।
[১৩] ১৯৯৭-২০০০ : পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান ড. এম. এ ওয়াজেদ মিয়া ৬০০ মেগাওয়াট প্রকল্প হাতে নেন। [১০] ২০০৯ : রাশিয়ার সরকারি প্রতিষ্ঠান রোসাটোম-এর সঙ্গে চুক্তি।
[১৪] ২০১০ : বাংলাদেশ-রাশিয়া দুটি চুক্তি।
[১৫] ২০১৩ : নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন শেখ হাসিনা ।
[১৬] ২০১৭ : ১ নং ইউনিটের কংক্রিট ঢালাই উদ্বোধন করেন।
[১৭] ২০২৩: জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহের টার্গেট।
[১৮] দুই ইউনিটের কেন্দ্র, নির্মাণে ব্যয় ১১৩ লাখ কোটি টাকা, উৎপাদন ২৪০০ মেগাওয়াট। সম্পাদনা: খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :