রিয়াজুর রহমান: [২] চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর দিয়ে এসব পেঁয়াজ আমদানি করে আসছে রাষ্ট্রায়ত্ত ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)।
[৩] আগামী ৭ অক্টোবর টিসিবির জন্য ১ হাজার ৬৫২ টন তুরস্কের পেঁয়াজ নিয়ে একটি জাহাজ আসার কথা রয়েছে চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে। এর আগে গত ২৭ সেপ্টেম্বর ৪৭৬ টন তুরস্কের পেঁয়াজ আসে টিসিবির।
[৪] টিসিবির চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়ের প্রধান জামাল উদ্দিন আহমদ গনমাধ্যমকে বলেন, বুধবার (৬ অক্টোবর) আমরা চট্টগ্রাম নগরে ৯টি ও বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় ৯টি ট্রাকে নিত্যপণ্যের সঙ্গে ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ ভোক্তা পর্যায়ে ৩০ টাকায় বিক্রি করব। প্রতি ট্রাকে ২৫০ কেজি পেঁয়াজ দেওয়া হবে। টিসিবির ট্রাকে প্রতিকেজি চিনি ৫৫ টাকা, প্রতিকেজি মসুর ডাল ৫৫ টাকা ও সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১০০ টাকা বিক্রি করা হবে।
[৫] এদিকে এক সপ্তাহের ব্যবধানের চট্টগ্রামের খুচরা বাজারে ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজের কেজি প্রতি দাম বেড়েছে ১৫-২০ টাকা।
[৬] এ সময়ে পাইকারিতেও বেড়েছে ১০-১২ টাকা। ভারতের নাসিক পেঁয়াজের দাম বাড়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে দেশি জাতের ছোট আকারের পেঁয়াজের দামও।
[৭] মঙ্গলবার (৫ অক্টোবর) সকালে চট্টগ্রাম নগরের কাজীর দেউড়ি কাঁচাবাজার, সিডিএ মার্কেটসহ বিভিন্ন খুচরা মুদির দোকানে পেঁয়াজ ৫৫-৬০ টাকা বিক্রি হয়েছে।
[৮] দোকানিরা জানান, সকালে খাতুনগঞ্জ থেকে প্রতিকেজি পেঁয়াজ কিনতে হয়েছে ৫৫ টাকায়। এর সঙ্গে আছে গাড়িভাড়া, পলিথিন, শ্রমিকের মজুরিসহ আনুষঙ্গিক খরচ। প্রতি বস্তায় কয়েক কেজি পচা-গলা পেঁয়াজ ফেলে দিতে হয়। সব মিলে ৬০ টাকা বিক্রি না করলে পোষাবে না। সম্পাদনা: হ্যাপি
আপনার মতামত লিখুন :