খাজা নিজাম উদ্দিন: টাঙ্গাইলের একটি উপজেলার ১০০ জন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী রাসেল বাটপার, সোহেল বাটপার নামের পরের টাকায় ব্যবসায় করতে আসা লুটেরাদের ২০ কোটি টাকা দিয়েছে মোটর সাইকেল দিবে এই আশ্বাসে। ২০ টাকাও ফেরত পায়নি, পায়নি কোনো মোটরসাইকেলও। ১০০ জন ক্ষুদ্র আর মাঝারী ব্যবসায়ী এখন পথে বসে গেছে। পুরো ২০ কোটি রাসেল বাটপার, সোহেল বাটপার আর দালালদের পকেটে। এভার ভাবুন, সংখ্যাটা ১০০ জন নয়। সংখ্যাটা ৪৫০০০০০ মানে ৪৫ লাখ। এবার হিসাব করুন বাংলাদেশের ইতিহাসে কতোবড় লুটপাট করেছে রাসেল বাটপার, তার সাঙ্গপাঙ্গ দালাল, লুটেরা সঙ্গীর, পোষা দালাল, আর বিক্রয়যোগ্য সেলিব্রিটিরা, যাদের কিছু টাকা দিলেই লাখ লাখ মানুষকে পথে বসানোর জন্য বাটপারদের পাশে দেখা যায়।
দুদকের আইনজীবী বলেছেন, ৫০ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। সংখ্যাটা ৫০ লাখ। না, গোপনে এমন লুটপাট হয়নি। যা হয়েছে প্রকাশ্যে। সব টাকা সরিয়ে ফেলেছে তাও গোপনে না। সব টাকা সরানো শেষ হলে তারপরে ধরা হয়েছে মাত্র রাসেল বাটপার আর তার স্ত্রীকে। বাকিগুলোর খবর নেই। কেউ আমেরিকায় পালিয়েছে, কেউ ভারতে। কীভাবে এই লুটপাট হলো, কীভাবে লুটের টাকা নিয়ে এই সময়ে তারা বিদেশে চলে গেলো- তার উত্তর কেউ জানে না। স্বাধীনতার ৫০ বর্ষপূর্তীতে ৫০ লাখ মানুষকে নিঃস্ব করে দিয়েছে ই-কমার্স চালানোর নামে চিহ্নিত কিছু দুর্বৃত্ত দালালরা। অথচ কারো একটা কথা নেই- এই ৫০ লাখ মানুষকে নিঃস্ব করার দায় কি শুধু সামনে দেখা রাসেল বাটপার আর পোষা দালালদের? এদের কি কোন পৃষ্ঠপোষক নেই? আর আশ্চর্যরকম নীরব আছেন আমাদের বুদ্ধিজীবীগণ।
১৯৭১ সালে বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যার পরে নতুন বুদ্ধিজীবী শ্রেণি আর তৈরি হলো না। যা হলো তা হলো বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের উপদেষ্টা যাদের উদ্দেশ্য হলো নিজেদের ব্যক্তিগত লাভের কথা সর্বাগ্রে ভাবা। এমন বাংলাদেশ কি আমরা চেয়েচিলাম? স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে এমন প্রশ্ন বার বার মনে আসছে। ফেসুবক থেকে
স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে ৫০
লাখ মানুষকে নিঃস্ব করার দায় কার?
খাজা নিজাম উদ্দিন: টাঙ্গাইলের একটি উপজেলার ১০০ জন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী রাসেল বাটপার, সোহেল বাটপার নামের পরের টাকায় ব্যবসায় করতে আসা লুটেরাদের ২০ কোটি টাকা দিয়েছে মোটর সাইকেল দিবে এই আশ্বাসে। ২০ টাকাও ফেরত পায়নি, পায়নি কোনো মোটরসাইকেলও। ১০০ জন ক্ষুদ্র আর মাঝারী ব্যবসায়ী এখন পথে বসে গেছে। পুরো ২০ কোটি রাসেল বাটপার, সোহেল বাটপার আর দালালদের পকেটে। এভার ভাবুন, সংখ্যাটা ১০০ জন নয়। সংখ্যাটা ৪৫০০০০০ মানে ৪৫ লাখ। এবার হিসাব করুন বাংলাদেশের ইতিহাসে কতোবড় লুটপাট করেছে রাসেল বাটপার, তার সাঙ্গপাঙ্গ দালাল, লুটেরা সঙ্গীর, পোষা দালাল, আর বিক্রয়যোগ্য সেলিব্রিটিরা, যাদের কিছু টাকা দিলেই লাখ লাখ মানুষকে পথে বসানোর জন্য বাটপারদের পাশে দেখা যায়।
দুদকের আইনজীবী বলেছেন, ৫০ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। সংখ্যাটা ৫০ লাখ। না, গোপনে এমন লুটপাট হয়নি। যা হয়েছে প্রকাশ্যে। সব টাকা সরিয়ে ফেলেছে তাও গোপনে না। সব টাকা সরানো শেষ হলে তারপরে ধরা হয়েছে মাত্র রাসেল বাটপার আর তার স্ত্রীকে। বাকিগুলোর খবর নেই। কেউ আমেরিকায় পালিয়েছে, কেউ ভারতে। কীভাবে এই লুটপাট হলো, কীভাবে লুটের টাকা নিয়ে এই সময়ে তারা বিদেশে চলে গেলো- তার উত্তর কেউ জানে না। স্বাধীনতার ৫০ বর্ষপূর্তীতে ৫০ লাখ মানুষকে নিঃস্ব করে দিয়েছে ই-কমার্স চালানোর নামে চিহ্নিত কিছু দুর্বৃত্ত দালালরা। অথচ কারো একটা কথা নেই- এই ৫০ লাখ মানুষকে নিঃস্ব করার দায় কি শুধু সামনে দেখা রাসেল বাটপার আর পোষা দালালদের? এদের কি কোন পৃষ্ঠপোষক নেই? আর আশ্চর্যরকম নীরব আছেন আমাদের বুদ্ধিজীবীগণ।
১৯৭১ সালে বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যার পরে নতুন বুদ্ধিজীবী শ্রেণি আর তৈরি হলো না। যা হলো তা হলো বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের উপদেষ্টা যাদের উদ্দেশ্য হলো নিজেদের ব্যক্তিগত লাভের কথা সর্বাগ্রে ভাবা। এমন বাংলাদেশ কি আমরা চেয়েচিলাম? স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে এমন প্রশ্ন বার বার মনে আসছে। ফেসুবক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :