শিরোনাম
◈ শ্রীলঙ্কার কা‌ছে আফগা‌নিস্তান হে‌রে যাওয়ায় সুপার ফো‌রে খেলার সু‌যোগ পে‌লো বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার, নতুন সংকটে স্টারমার: ডেইলি এক্সপ্রেসের রিপোর্ট ◈ শুধু অতীতের নয়, বর্তমানের দুর্নীতি থামাতেও নজর দিতে হবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ও চীন সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে একসাথে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়নশী‌পে নেপালকে ৪-০ গো‌লে হারা‌লো বাংলাদেশ ◈ শ্রীলঙ্কার প্রতি বাংলা‌দে‌শের সমর্থন, চোখ এড়ায়নি লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের ◈ আফগানিস্তান-শ্রীলংকা ম্যাচের ফল যেমন হলে লাভ বাংলাদেশের ◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি : সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৪:২৪ সকাল
আপডেট : ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৪:২৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রংপুরে বেড়েছে হ্যান্ড-ফুট অ্যান্ড মাউথ রোগীর সংখ্যা

নিউজ ডেস্ক: রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হ্যান্ড, ফুট অ্যান্ড মাউথ নামে নতুন এক রোগে আক্রান্ত হয়ে শতাধিক শিশু হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এই রোগে আক্রান্ত শিশুদের হাত-পায়ে এবং মুখে ফোসকা দেখা দেয়। বাচ্চারা খাবার খেতে পারে না। বুধবার (২২ সেপ্টেম্বর) সকালে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তৃতীয় তলার ৯ ও ১০ নম্বর শিশু ওয়ার্ড এবং নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মোট ১১৭টি শয্যার বিপরীতে অনেক বেশি শিশু ভর্তি আছে। ইত্তেফাক

রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডের রেজিষ্ট্রার ডাঃ আ.ন.ম তানভীর চৌধুরী বলেন, ‘এই সময়ে শিশু ওয়ার্ডগুলোতে রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। প্রতিদিন ৭০ থেকে ৮০ জন নতুন শিশু রোগী বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। এ বছরই প্রথম উল্লেখযোগ্য পরিমাণে হ্যান্ড, ফুট অ্যান্ড মাউথ নামে নতুন রোগে আক্রান্ত শিশুরা চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে আসছে। গত ২ মাস ধরে এই রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। প্রতিদিন গড়ে ৪ থেকে ৫ জন শিশু এ ধরনের উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসছে। মূলত কক্সকি ভাইরাসের মাধ্যমে এই রোগ ছড়ায়। তিনি বলেন, এতে ভয়ের কিছু নেই। এই রোগে শিশুদের পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি পানি এবং তরল খাবার বেশি করে খাওয়াতে হবে। এছাড়া আক্রান্ত শিশুদের কাছে অন্য শিশুরা যাতে না আসে তা খেয়াল রাখতে হবে। সাধারণত দেড় বছর থেকে শুরু করে ৬ বছরের শিশুরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে।

রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ডাঃ অতনু বসাক বলেন, বর্তমানে শিশু ওয়ার্ডে রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিদিন যে সংখ্যায় শিশুরা হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে এর শতকরা ৫০ ভাগ নবজাতক। এ বছর বেশি হ্যান্ড, ফুট অ্যান্ড মাউথ রোগ নিয়ে শিশুরা হাসপাতালে আসছে। এই রোগে অভিভাবকদের আতঙ্কিত না হয়ে শিশুদের বেশি করে পুষ্টিকর খাবার খাওয়াতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

এ ব্যাপারে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ রেজাউল করিম বলেন, এটি কোন নতুন রোগ নয়। যেকোনো কারণে এর প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পেয়েছে। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এ রোগের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা চলছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়