ওয়ালিউল্লাহ সিরাজ: [২] বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ও অস্ট্রেলীয় প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন ভার্চুয়াল মিটিংয়ে নতুন এই চুক্তির ঘোষণা দেন। আরটি
[৩] হোয়াইট হাউস থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, এই চুক্তির মাধ্যমে সহযোগিতা বৃদ্ধিতে ‘ঐতিহাসিক পদক্ষেপ’ নিলো দেশ তিনটি। আমরা সবাই দীর্ঘমেয়াদে ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার অপরিহার্যতা স্বীকার করছি। এ অঞ্চলের বর্তমান কৌশলগত পরিবেশ এবং এটি কীভাবে বিকশিত হতে পারে তা পরিচালনায় সক্ষম হতে হবে আমাদের। আগামীতে আমাদের প্রতিটি জাতির ভবিষ্যৎ, প্রকৃতপক্ষে গোটা বিশ্বের স্থায়ী সমৃদ্ধি নির্ভর করছে একটি মুক্ত ও উন্মুক্ত ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরের ওপর। আল জাজিরা
[৪] অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বরিস জনসন এবং স্কট মরিসনও। অবশ্য তিন নেতার কেউই সরাসরি চীনের নাম উল্লেখ করেননি।
[৫] এই চুক্তি ঘোষণার পরপরই ওয়াশিংটনে চীনে দূতাবাসের মুখপাত্র বলেছেন, ওই তিন দেশের উচিত ‘স্নায়ুযুদ্ধের মানসিকতা ও আদর্শগত কুসংস্কার’ ঝেড়ে ফেলা। এটি অন্য দেশের স্বার্থকে লক্ষ্য করে গড়া ‘বাধাদানকারী জোট’ উল্লেখ করে তিনি তীব্র নিন্দা জানান।
[৬] ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার করতে ভারত ও জাপানকে সঙ্গে নিয়ে কোয়াড জোট গঠন করেছিল যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়া। আগামী সপ্তাহে ওয়াশিংটনে তাদের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এতে অংশ নেবেন কোয়াডভুক্ত দেশগুলোর সরকারপ্রধানরা। সম্পাদনা : রাশিদ
আপনার মতামত লিখুন :