শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০২:৪৭ রাত
আপডেট : ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০২:৪৭ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিমানে চড়ে প্রতিদিন অফিসে যান তারা

নিউজ ডেস্ক : আধুনিক যুগে বিজ্ঞানের প্রসারণ ঘটনায় দিনে দিনে মানুষের কাছে দূরত্ব কমে আসছে। তাইতো যুক্তরাষ্ট্রের ক্যার্লিফোনিয়ায় ক্যামেরন পার্ক নাকে একটি শহরের বাসিন্দারা প্রতিদিন বিমানে চড়ে অফিস যান। তবে অফিস বন্ধের দিনেও বিমানে চড়ে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরতে যান এই শহরের বাসিন্দারা।

ক্যার্লিফোনিয়ায় ক্যামেরন পার্ক শহরে একের অধিক কোনো সড়ক নেই। সড়কের যানজট এড়িয়ে চলতে নিয়মিত বিমানে চলাচল করেন মানুষ। প্রত্যেকের বাড়িতে বিমান রাখার জন্য গ্যারেজও রয়েছে।

সড়কের পাশে বেশকিছু সাইনবোর্ড লাগানো হয়েছে। তবে এসব সাইনবোর্ড নিচু করে লাগানো হয়েছে। যাতে বিমানের সঙ্গে সাইনবোর্ড না লাগে। ক্যামেরন পার্কে গাড়ির পাশাপাশি বিমানও প্রদর্শনী করা হয়। বছরে এক দিন রানওয়ে বরাবর সারি করে বিভিন্ন মডেলের বিমান রাখা হয়।

ক্যার্লিফোনিয়ায় ক্যামেরন পার্ক শহরে হাতেগোনা ১২৪টি বাড়ি রয়েছে। তার মধ্যে ২০টি বাড়ি ফাঁকা পড়ে রয়েছে। ছোট্ট এই শহরে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, আসবাবপত্রসহ, স্কুল, বাজার, হাসপাতাল, এমনকি শপিং মলও রয়েছে।

সরকারি নথিপত্রে অবশ্য ক্যামেরন পার্ক শহর নয়। আদতে একটি ফ্লাই ইন রেসিডেন্সিয়াল কমিউনিটি। এই ধরনের কমিউনিটি মূলত বিমানের রানওয়ে এলাকায় গড়ে ওঠে। সেই নাম বদলে করা হয় ক্যামেরন পার্ক এয়ারপার্ক। শহরের প্রতিটি পরিবারেরই কোনো না কোনো সদস্য এক সময়ে পাইলট ছিলেন।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যুক্তরাষ্ট্রের বহু রানওয়ে অকেজো হয়ে পড়েছিল। পাশাপাশি অবসরপ্রাপ্ত বিমানচালকের সংখ্যাও বাড়ছিল। সংখ্যাটি ১৯৩৯ সালে ৩৪ হাজার থেকে বেড়ে ১৯৪৬ সালে চার লাখে পৌঁছে।

বিশ্বে এমন ফ্লাই-ইন-কমিউনিটি রয়েছে ৬৪০টি। তার মধ্যে ৬১০টিই যুক্তরাষ্ট্রে। তবে বৈশিষ্ট্যে ক্যামেরন পার্ক তার মধ্যে সবচেয়ে নিখুঁত বলে মনে করা হয়।

সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়