ফাহমিদুল কবীর: [২] চীন-পাকিস্তান এগ্রিকালচারাল এন্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইনফরমেশন কো-অপারেশন প্লাটফর্মএর (সিএপিআইসি) প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী পাকিস্তানের মধু উৎপাদন অন্তত দশ গুণ বাড়ানো সম্ভব। পাকিস্তানের মধু, আর্ন্তজাতিক মানসম্পন্ন বলেই এমন্তব্য করে সংস্থাটি। স্টার্টআপ পাকিস্তান ফেসবুক
[৩] উন্নত জাতের মৌমাছি ও ফুলের ব্যাবহারে মধু উৎপাদন কয়েক গুণ বাড়বে পাকিস্তানে। উৎপাদনের পাশাপাশি আর্ন্তজাতিক মান নিশ্চিত করতে প্রত্যয়ন কেন্দ্র স্থাপনের পরামর্শ দেয় সংস্থাটি।
[৪] বর্তমানে কম মধু উৎপাদন ও বাজারমূল্য কম হওয়ার জন্য ক্ষতির মুখে পড়েছেন মধু চাষীরা। আধুনিক কৌশলে মধু উৎপাদন শুরু করলে শীঘ্রই মধু শিল্পের উন্নতি সম্ভব।
[৫] পাকিস্তানের প্রায় চার লাখ অধিবাসী মধু উৎপাদনের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছেন। প্রতিবছর প্রায় চার হাজার টন মধু উৎপাদন করেন তারা। সম্পাদনা: সাকিবুল আলম
আপনার মতামত লিখুন :