খালিদ আহমেদ: [২] বৃহস্পতিবার (০৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে পিএসসি এই ফল প্রকাশ করে। পিএসসির চেয়ারম্যান মো. সোহরাব হোসাইন এ তথ্য জানিয়েছেন। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের মধ্যে এই বিসিএসের মাধ্যমে প্রথমে দুই হাজার পরে আরো দুই হাজারসহ মোট চার হাজার চিকিৎসক নেওয়া হচ্ছে।

[৩] মো. সোহরাব হোসাইন বলেন, বিকালে পিএসসির বিশেষ সভা শেষে ফল প্রকাশের সিদ্ধান্ত হয়। এই বিশেষ সভায় ৪২ তম বিশেষ বিসিএসের ফলাফল অনুমোদন দেয়া হয়।

[৪] স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, প্রথমে ৪২ তম বিসিএস থেকে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগের কথা থাকলেও সরকারের বিশেষ ক্ষমতায় এখান থেকে আরো দুই হাজার অর্থাৎ মোট ৪ হাজার চিকিৎসক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সরকারের ইচ্ছা দ্রুত সময়েই এই চিকিৎসকদের নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করে তাদের পদায়ন করা। এ বিষয়েও সরকারের বিভিন্ন দপ্তর কাজ করে যাচ্ছে।

[৫] করোনার প্রেক্ষাপটে দুই হাজার চিকিৎসক নেওয়ার জন্য গত বছর ৪২ তম বিশেষ বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় (লিখিত টাইপ) ৩১ হাজার জন চিকিৎসক অংশ নেন। পরীক্ষার এক মাস পর ২৯ মার্চ এই বিসিএসের ফল প্রকাশ করে পিএসসি। এতে উত্তীর্ণ হন ৬ হাজার ২২ জন।

[৬] এরপর করোনার কারণে কয়েক দফায় পেছানো হয় ৪২ তম বিসিএসের ভাইভা। পরে চিকিৎসক নিয়োগ দ্রুত করার জন্য বিশেষভাবে কাজ করে পিএসসি। লকডাউনের মধ্যেও সরকারের কাছ থেকে বিশেষ অনুমতি নিয়ে কাজ চালিয়ে যায় তারা। সম্পাদনা: মিনহাজুল আবেদীন।