শিরোনাম
◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ চলচ্চিত্র ও টিভি খাতে ভারতের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলেই ব্যবস্থা: ইসি আলমগীর  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো

প্রকাশিত : ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৩:২৯ রাত
আপডেট : ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৩:২৯ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দীপক চৌধুরী: দেউলিয়া হওয়া বিএনপিকেই চিন্তা করতে হবে তাদের পরিণতির কারণ কী

দীপক চৌধুরী: স্থিতিশীলতা নষ্ট করার একধরনের খেলা চলছে। এটি অবশ্য দেশবিরোধী, লন্ডনস্থ পলাতক রাজাকার, বঙ্গবন্ধুর ঘাতকদের পরিকল্পিত চক্রান্ত। ১৯৭৫ থেকেই শুরু করা কাজ এটি। একধরনের ওয়াজের নামে উস্কানিমূলক ভিডিও ছেড়ে এবং তালেবানের ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড এদেশে প্রচার করার মাধ্যমে নানারকম ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে একটি দেশি-বিদেশি চক্র। এদেশের মানুষও জানে ওরা কারা?বিদেশের মুখের দিকে পরাশ্রয়ী আন্দোলন নির্ভর হয়ে থাকার দিন শেষ হয়ে গেছে। অবশ্য, এধরনের কৌশল ও সাম্প্রদায়িক তৎপরতা নতুন নয়। যারা তালেবানের উত্থান দেখে ‘খুশি খুশিভাবে’ দিন গুজরান করছেন তারা বেশি খুশি না হলেই ভালো। ১৯৯৬ থেকে ২০০১-এর কথা মনে আছে দুনিয়ার। আফগানদেরও এবং সেখানকার নারীদেরও। তারা আফগানদের মনের খবর জানতে পারেনি। সুতরাং দানবীয় রাজনীতি বাংলাদেশের জন্য কাল্পনিক। নোংরা রাজনীতি যারা করে তাদের কী পরিনতি হয়ে থাকে এটা এদেশে প্রমাণিত। বিএনপির জন্ম, দলটির রাজনৈতিক অতীত, বর্তমান দেখেই এখন ভবিষ্যত বিশ্লেষণ করছেন অনেকে। যদি দলটি মানুষের কথা বিবেচনা করতো, দল নয় দেশ বড় একথাটি একবারের জন্য ভাবতো তাহলে আজ ইতিহাস এতো নিষ্ঠুর হতো না। সাম্প্রদায়িক দানবদের সঙ্গে নিয়ে বিএনপি ‘দানবীয় রাজনীতির’ স্বপ্ন দেখেছে। কোন দলটি হচ্ছে আসল দানবীয় শক্তি- তা এদেশের মানুষ জেনে গেছে। বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী, আমার দেখা নয়া চীন ও গোয়েন্দা ডায়েরী ৭ খন্ডে প্রকাশিত হয়েছে। এ বইগুলো থেকেই বাংলাদেশের ইতিহাস এবং অনেক সত্যের খোঁজ পাওয়া যায়।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। আইনের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। জনগণের পক্ষে কথা বলার জন্য তিনি ১৩ বছর জেল খেটেছেন। অথচ এদেশের মাটিতে, এদেশেরই একদল কুলাঙ্গার তাকে সপরিবারে নৃশংসভাবে হত্যা করে। আমাদের কী দুর্ভাগ্য। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতাকে হত্যার নেপথ্য ক্রীড়নকসহ এদেশে হত্যা ক্যু ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতির গোড়াপত্তনকারি হিসেবে সেনাশাসক জিয়াউর রহমানকে পুণরায় অভিযুক্ত করেছেন। সম্প্রতি তিনি বলেছেন, ‘পঁচাত্তরের পর যারা অবৈধভাবে সংবিধান লঙ্ঘন করে হত্যা, ক্যু, ষড়যন্ত্রের মধ্যদিয়ে ক্ষমতা দখল করেছিলো সেখানে তাঁর দলেরও যেমন বেঈমান, মোনাফেক, মীরজাফর ছিলো- খন্দকার মোস্তক গং ছিলো। তাদের শক্তিটা ছিলো জিয়াউর রহমান। পাকিস্তানী সেনাদের বিরুদ্ধে জিয়াউর রহমান একটি গুলি ছুঁড়েছে এমন কোনো প্রমাণ নেই। কেউ এটা প্রমাণ করতে পারবে না।’ লেখক : উপসম্পাদক, আমাদের অর্থনীতি, সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়