মাসুদ আলম: [২] গ্রাহকের ৭৬ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ভুক্তভোগী ইসতিয়াক হোসেন টিটু বাদী হয়ে মামলাটি করেন। আসামিরা হলেন- বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সোহেল রানা, ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন, তার স্বামী মাসুকুর রহমান, প্রতিষ্ঠানটির চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) আমান উল্লাহ, নাজনিন নাহার বিথি, কাওসার, কামরুল হাসান, আব্দুল কাদের, নূরজাহান ইসলাম সোনিয়া ও রুবেল খান।
[৩] শনিবার গুলশান থানার ওসি আবুল হাসান বলেন, গত মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে টিটু নামে এক ব্যক্তি সোহেল রানাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলার আবেদন করেন। আদালত গুলশান থানাকে আবেদনটি এফএআর হিসেবে গ্রহণ করার নির্দেশ দেন। শুক্রবার আদালতের নির্দেশে আবেদনটি এফএআর হিসেবে গ্রহণ করি। মামলাটির তদন্ত চলছে।
[৪] মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামিরা ই-অরেঞ্জ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের পণ্য সরবরাহ ও বিক্রি করেন। মামলার বাদী ও সাক্ষীরা প্রতিষ্ঠানটির কাছ থেকে পণ্য কেনার জন্য নগদ/বিকাশ/ক্রেডিট কার্ড/ডেবিট কার্ড/ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে বিভিন্ন সময় ও তারিখে ৭৬ লাখ ৪১ হাজার ১০২ টাকা টাকা টাকা। টাকা প্রদানের পর পণ্য না দিয়ে আসামিরা এ অর্থ আত্মসাৎ করেন।
[৫] শুক্রবার ই-অরেঞ্জের পৃষ্ঠপোষক সোহেল রানাকে ভারত-নেপাল সীমান্ত এলাকা থেকে আটক করেছে বিএসএফের সদস্যরা । সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার অফিস করেন সোহেল। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :