আব্দুল্লাহ মামুন: [২] এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ফোরাম বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট। এ লক্ষ্যে চিকিৎসা অনুষদের ডিনকে আহ্বায়ক করে কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি একটি নীতিমালা নির্ধারণ করবে।
[৩] মঙ্গলবার (৩১ আগস্ট) নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান সভাপতিত্ব করেন। সিন্ডিকেট সভা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল এ তথ্য নিশ্চিত করেন। বাংলানিউজ
[৪] কবে থেকে ডোপ টেস্ট প্রক্রিয়া শুরু হবে জানতে চাইলে অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, আমরা এটা এখন থেকে শুরু করবো। তবে শুরু করার আগে আমাদের প্রস্তুতির প্রয়োজন রয়েছে। সেই প্রস্তুতির জন্য আমাদের মেডিকেলের ডিনকে আহ্বায়ক করে একটা কমিটি করা হয়েছে। ওই কমিটি কবে থেকে শুরু করবে, কীভাবে শুরু করা হবে, তার একটি নীতিমালা প্রণয়ন করবেন। বাংলাদেশ প্রতিদিন।
[৫] অধ্যাপক টিটু মিয়া বলেন, ‘ডোপ টেস্টের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তো এখন সক্ষমতা নেই। এটার জন্য ইকুইপমেন্টস লাগবে, ম্যানপাওয়ার লাগবে। ‘এটা কি বিশ্ববিদ্যালয়ে করা হবে, নাকি অন্য কোনো ইনস্টিটিউটে করা হবে, কিভাবে বাস্তবায়ন করা যায় সেটা নিয়ে আমরা একটি কমিটি কাজ করছি।’ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ ও প্রতি বছর নতুন শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে এই ডোপ টেস্ট করানো হবে জানান অধ্যাপক টিটু মিয়া। ‘প্রাথমিকভাবে অ্যাডমিশনের শুরুতে এই এই ডোপ করানো হবে। পর্যায়ক্রমে প্রতি ইয়ারে স্টুডেন্টদের একবার ডোপ টেস্ট করানো যেতে পারে। সক্ষমতা অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় সেই সিদ্ধান্ত নেবে।’ বিডিনিউজ ২৪।
আপনার মতামত লিখুন :