রুশাদ ফরিদী: মরার উপরে খাঁড়ার ঘা আর কাকে বলে! কাবুল এয়ারপোর্টে সুইসাইড বোম্বিং। সন্দেহ করা হইতেছে আইসিস এর আফগানিস্তান ভার্সন আইসিস খোরাসান থাকতে পারে এর পিছে। তাদের সঙ্গে তালেবানের নাকি একেবারেই বনে না। তালেবানরা হইলো হানাফি আর আইসিস সালাফি। তাদরে মধ্যে কী পার্থক্য তা কেউ ভুলেও আমাকে জিজ্ঞেস করবেন না। একবার টিভিতে শুনছিলাম মুসলিমদের হাতেই মুসলিমরা মরেছে সবচেয়ে বেশি। শুনে অবিশ্বাস করতে পারি নাই। শুধু শিয়া আর সুন্নীর ডিভিশনেই কয় লাখ মুসলিম মরেছে কে জানে। ‘ইহুদী নাসারা’ দের তথাকথিত ষড়যন্ত্র আছে তাতে সন্দেহ নেই। কিন্তু নিজেরাই কামড়া-কামড়ি করে মরতে থাকলে তারা তো শত্রুর জন্য সিটিং ডাক। মুসলিম বিশ্বে শান্তি সমঝোতা না আসলে সারা পৃথিবী জুড়ে অশান্তি বিরাজ করতেই থাকবে। সৌদি আরবের মতন সাক্ষাৎ শয়তান দেশ যতো মুসলিমদের ওপর ছড়ি ঘোরাবে এই শান্তি ততোই সুদূর পরাহত। শয়তানি আর আমেরিকা, ইসরায়েলের চামচামি ছেড়ে সৌদিরা লাইনে আসবে, মুসলিম বিশ্বে একটা সমঝোতা হবে, এই আশা কি শুধুই দুরাশা? ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :