আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] তালিবান সূত্র জানায়, নতুন অন্তর্বর্তী সরকারে সাবেক আফগান প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইকে নেওয়ার জন্যও যুক্তরাষ্ট্র তাদেরকে বার বার বলছে। করা হচ্ছে, মোল্লা বারাদার হতে পারেন নতুন তালিবান সরকারের প্রধান। আল-জাজিরা
[৩] তালিবানরা ইতোমধ্যে জানিয়েছে, তাদের সরকার চলবে শরিয়া আইনে। নারীর অধিকারের প্রশ্নেও শরিয়ার কথা উল্লেখ করেছে সংগঠনটি। নতুন সরকার গঠনের জন্য অন্তত এক ডজন নাম যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। অন্তর্বর্র্তী এ সরকার কতোদিন আফগানিস্তান শাসন করবে, সেটা এখনো পরিষ্কার নয়।
[৪] চার কোটি মানুষের দেশ আফগানিস্তানে বহু জাতি ও নৃগোষ্ঠির মানুষের বাস। ক্ষমতাকে কেন্দ্র করে প্রায়ই এ গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে সংঘাত লেগে থাকে। তালিবান নিতাদের অধিকাংশই জাতিগত পশতুন সম্প্রদায়ের, যারা আফগানিস্তানের সবচেয়ে বড় জাতিগোষ্ঠি। আফগানিস্তানের মোট জনসংখ্যার ৪২ শতাংশই পশতুন। আফগানিস্তানের সুন্নি মুসলিমরা পশতু ভাষায় কথা বলে এবং অষ্টাদশ শতক থেকে আফগান রাজনীতিতে তাদের প্রভাবই বেশি।
[৫] ইসলামিক আমিরাত আফগানিস্তানের নেতৃত্ব দিতে গঠিত ওই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হবেন একজন আমির-উল মোমিনিন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তালিবানের ওই নেতারা জানান, একটি সর্বোচ্চ নেতৃত্বশীল কাউন্সিল গঠিত হবে, যেটি ভবিষ্যৎ সরকার গঠন করবে এবং মন্ত্রী নির্বাচিত করবে। সম্পাদনা: মিনহাজুল আবেদীন।
আপনার মতামত লিখুন :