মাসুদ আলম: [২] বুধবার (২৬ আগস্ট) গভীর রাতে রাজধানীর মিরপুর-১১ নম্বরের একটি বাসায় গ্যাস পাইপলাইনে বিস্ফোরণে শিশুসহ সাতজন দগ্ধ হয়েছেন। দগ্ধদের মধ্যে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) থাকা চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। বাকি তিনজনকে হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিটে (এইচডিইউ) চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। তাদের অবস্থাও গুরুতর।
[৩] দগ্ধদের মধ্যে বাড়ির মালিক রফিকুল ইসলামের মা রওশন আরার ৮৫ শতাংশ, ভাই শফিকুলের ৮৫ শতাংশ, ছোট বোন রিনা বেগমের ৭০ শতাংশ, বাসার নিচ তলার ভাড়াটিয়া নাজনীন আক্তারের ২৭ শতাংশ, তার মেয়ে নওশীনের ১৫ শতাংশ, পাশের বাসার ভাড়াটিয়া রেনু বেগমের ৩৮ শতাংশ ও পথচারি সুমনের ৪৫ শতাংশ পুড়ে গেছে।
[৪] শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের ডা. পার্থ শংকর পাল বলেন, সুমন, শফিকুল ইসলাম, রওশন আরা ও রিনা আইসিইউতে রয়েছে। বাকি ৩ জন এইচডিইউতে।কেউই শঙ্কামুক্ত নয়।
[৫] দগ্ধ রওশন আরা বেগমের ছেলে রফিকুল ইসলাম জানান, এক সপ্তাহ ধরে বাসায় ঠিকমত গ্যাস আসছিলো না। তিনদিন আগে গ্যাস লাইন মেরামত করা হয়। ঘটনাদিন রাতেও মিস্ত্রী গ্যাস লাই ঠিক করে চুলায় আগুন ধরালে বিস্ফোরণ হয়। তখন হঠাৎ গ্যাসের চাপ বেড়ে যায়। গ্যাসের লাইনও লিকেজ ছিলো। সম্পাদনা: মিনহাজুল আবেদীন।
আপনার মতামত লিখুন :