রাশিদুল ইসলাম : [২] এখনো ৪ হাজার মার্কিন সেনা কাবুলে রয়ে গেছে। আর মাত্র কয়েক ঘন্টার মধ্যে এসব সেনা, মার্কিন ও আফগান নাগরিককে সরিয়ে নিতে হবে। ৩১ আগস্ট ডেডলাইন হওয়ায় এরপর কাবুল বিমান বন্দরে পরিবহন বিমানগুলো আর নামতে পারবে না। সিএনএন
[৩] রুশ বার্তা সংস্থা স্পুটনিক বলছে তালেবানরা শুধুমাত্র বিদেশি নাগরিকদের কাবুল বিমান বন্দরে যেতে দিচ্ছে।
[৪] মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিনকেন বলেছেন আফগানিস্তান থেকে মার্কিন ও মিত্রদেশগুলোর নাগরিকদের ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে তালেবানরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিশে^র অর্ধেকেরও বেশি ১১৪টি দেশের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে আফগানিস্তান থেকে তাদের ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে ৩১ আগস্টের পরও তালেবানদের সহযোগিতা করা উচিত।
[৫] এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের তরফ থেকে যত দ্রুত সম্ভব কাবুল ছেড়ে চলে আসতে বলা হয়েছে মার্কিন নাগরিকদের। শঙ্কা করা হচ্ছে আত্মঘাতী হামলার। চারজন সন্দেহজনক ব্যক্তিকে বিমানবন্দরে আশপাশে ঘোরাঘুরি করতে দেখে তাদের আটক করা হয়েছে।
[৬] বিমানবন্দরে অ্যাবেয় গেট, পূর্ব বা উত্তর গেটের কাছে যারা আছেন, তাদের দ্রুত নিরাপদ জায়গায় পালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মার্কিন নাগরিকদের হামিদ কারজাই বিমানবন্দর বা তার আশপাশে ভিড় না জমাতে বলা হয়েছে।
[৭] এদিকে আফগানিস্তানের পলাতক ভাইস প্রেসিডেন্ট আমরুল্লাহ সালেহ সাবেক আশরাফ গনি সরকারের পতনের কারণ হিসেবে ভারতের নিউজ ১৮ টিভি চ্যানেলকে বলেন কাতারে আন্তঃআফগান আলোচনায় তালেবানকে স্বীকৃতি দিতে কাবুলকে ওয়াশিংটনের কঠোর চাপ প্রয়োগ এবং আফগান সরকারের হাতে যথেষ্ট গোয়েন্দা তথ্য না থাকার কারণে গনি সরকারের পতন হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :