প্রশান্ত কুন্ডু :[২] গত সাত দিনেও বিভিন্ন ওয়ার্ডে সন্ধান চালিয়ে উধাও হওয়া কোনো সিলিন্ডার উদ্ধার করা যায়নি।
[৩] সহকারী পরিচালক ডা. মনিরুজ্জামানকে প্রধান করে গঠিত তদন্ত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- আরেক সহকারী পরিচালক ডা. মো. নাজমুল হোসেন, ডা. মাহমুদ হোসেন, স্টোর অফিসার অনামিকা এবং সেবা তত্ত্বাবধায়ক সেলিনা আক্তার।
[৪] মেডিক্যাল স্টোর সূত্র জানায়, করোনা ইউনিটের ওয়ার্ড মাস্টারদের মাধ্যমে অক্সিজেন সিলিন্ডার ও সিলিন্ডার মিটার সরবরাহ করা হয়। কোন ওয়ার্ডে কতটি অক্সিজেন সিলিন্ডার ও সিলিন্ডার মিটার নেওয়া হয়েছে তার তালিকা করা হয়েছে।
[৫] তালিকা অনুযায়ী বিভিন্ন ওয়ার্ডে তল্লাশি করে অন্তত ১০০ সিলিন্ডার ও ৩০টি সিলিন্ডার মিটারের হদিস পাওয়া যাচ্ছে না। নন-কোভিড ওয়ার্ডেও সেগুলোর খোঁজ মেলেনি। বিষয়টি পরিচালককে অবহিত করা হলে তিনি তদন্ত কমিটি গঠন করেন।
[৬] তদন্ত কমিটির সদস্য সেবা তত্ত্বাবধায়ক সেলিনা আক্তার বলেন, স্টোর থেকে পরিচালককে অবহিত করা হয় সিলিন্ডার ও মিটার পাওয়া যাচ্ছে না। প্রতিটি ওয়ার্ডে অক্সিজেন সিলিন্ডার ও মিটারের সন্ধান চালানো হচ্ছে। কিন্তু উধাও হওয়া সিলিন্ডার ও মিটারের সন্ধান মেলেনি। এ জন্য একজনকে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
[৭] হাসপাতালের পরিচালক ডা. এইচএম সাইফুল ইসলাম বলেন, কমিটির রিপোর্ট পাওয়ার পর অবহেলার জন্য দায়ী সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান
আপনার মতামত লিখুন :