রাশিদুল ইসলাম : [২] চীনের সংবাদমাধ্যমের কাছে তালেবানের মুখপাত্র সুহেল শাহিন বলেন, আফগানিস্তানে সবকিছু আবার নতুন করে গড়ে তুলতে চীন যদি সাহায্য করতে চায়, তবে স্বাগত। আফগানিস্তানে শান্তি স্থাপনে চীনের অবদান প্রশংসনীয় বলেও জানান তিনি। দি ওয়াল
[৩] এদিকে আফগানিস্তানের উপর চাপ সৃষ্টি থেকে বিরত থাকতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে চীন। পাশাপাশি আফগানিস্তানকে স্বার্থ হাসিলের উপায় হিসেবে ব্যবহারের কথা প্রত্যাখ্যান করেছে বেইজিং। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডমিনিক রাবের সঙ্গে টেলিফোন আলাপে এসব কথা বলেন চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই। তিনি বলেন, বেশি চাপ সৃষ্টি না করে বরং ইতিবাচক দিকে পরিচালিত হওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আফগানিস্তানকে উৎসাহী করে তোলা উচিত। এ ধরনের মনোভাব আফগানিস্তানে স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠায় সহযোগিতা করবে বলে চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী উল্লেখ করেন।
[৪] চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আফগানিস্তানের নতুন এই সরকার এখনও স্থিতিশীল নয়। তাই তার উপর চাপ সৃষ্টি করা একেবারেই কাম্য নয়। আফগানিস্তানে তালেবানকে স্বাগত জানিয়েছে রাশিয়াও।
[৫] যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার সঙ্গে অতীতে আফগানিস্তানের মত চীনের সেই ইতিহাস নেই। তাই তালেবান সরকারের সঙ্গে বেজিংয়ের বন্ধুত্ব পাকা হতে খুব বেশি সময় লাগবে না বলেই মনে করছে পর্যবেক্ষক মহল।
আপনার মতামত লিখুন :