নিজস্ব প্রতিবেদক: [২] চক্রের সদস্যরা নিজেদের প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে পরিচয় দিতেন। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- জহিরুল ইসলাম ওরফে রিপন ও আবু ইয়ামিন ওরফে আশিকুর রহমান।
[৩] মঙ্গলবার ময়মনসিংহ ও নবাবগঞ্জ এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে পিবিআই।
[৪] বুধবার পিবিআই’র ঢাকা মেট্রো দক্ষিণের পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ১৫ থেকে ২০ জনের সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রটির মধ্যে কেউ কেউ নিজেকে উচ্চ পদস্থ সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে পরিচয় দিতো। দামি গাড়িতে চলাফেরা করতো। ভিজিটিং কার্ড বানিয়ে সহজেই মানুষকে বোকা বানাচ্ছিলো। সরকারি চাকরি দেওয়ার কথা বলেও বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে চক্রটি।
[৫] প্রতারক চক্রটির সঙ্গে জড়িত অন্যরা আল-আরাফাত ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুর নামক ভুয়া ট্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে মানুষের কাছ থেকে ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশে পাঠানোর নামে তিন থেকে চার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
[৬] টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পর কথিত অফিস বন্ধ করে দিতো। রাজধানীর গুলশানের ইউনিকর্ন প্লাজায় এই চক্রের অফিসের ঠিকানা থাকলেও বর্তমানে সেখানে কোনো শাখা বা অফিসের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।