আনিস তপন, জেরিন আহমেদ: [২] বুধবার কৃষিমন্ত্রীর সঙ্গে ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত সচিবালয়ে সাক্ষাৎকালে দুপক্ষ নিজ নিজ পক্ষে এ আগ্রহের কথা জানান।
[৩] বৈঠকে রাশিয়া থেকে জিটুজি ভিত্তিতে ডিএপি ও পটাশিয়াম সার আনতে চায় বাংলাদেশ। এ ব্যাপারে রাশিয়ার সাথে একটি ‘সমঝোতা স্মারক’ (এমওইউ) স্বাক্ষরের আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।
[৪] অন্যদিকে বাংলাদেশ থেকে আম নেয়ার আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেক্সান্ডার ভি. মান্টিটস্কি (Alexander Vikentyevich Mantytskiy)।
[৫] এসময় কৃষিমন্ত্রী বলেন, দেশে কৃষকদেরকে ডিএপি সার ব্যবহারের জন্য উৎসাহিত করা হচ্ছে। বর্তমান সরকার চার দফা সারের দাম কমিয়েছে। ডিএপির দাম ৯০ টাকা থেকে কমিয়ে কেজিপ্রতি ১৬ টাকা করেছে। এর ফলে ডিএপি সারের ব্যবহার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
[৬] উল্লেখ্য, ২০১৩ সাল হতে রাশিয়া থেকে বাংলাদেশ জিটুজি ভিত্তিতে এমওপি সার আমদানি করছে। এ ব্যাপারে দুদেশের মধ্যে একটি এমওইউ বিদ্যমান রয়েছে।
[৭] বাংলাদেশ থেকে রাশিয়াকে আলু আমদানির বিষয়টি পুনঃবিবেচনার অনুরোধ জানান কৃষিমন্ত্রী। তিনি বলেন, আলুকে ব্যাকটেরিয়ামুক্ত ও নিরাপদ করতে বাংলাদেশ সরকার অনেকগুলো পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। দেশে এখন অনেক উন্নতমানের আলু উৎপাদিত হচ্ছে। রাশিয়া আলু আমদানি পুনরায় শুরু করতে পারে।
আপনার মতামত লিখুন :