সুমাইয়া ঐশী: [২] বিমান বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. আবু সালেহ মুস্তাফা জানান, প্রাথমিকভাবে তৃতীয়পক্ষের মাধ্যমে এ প্রস্তাব দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তিনি বলেন, গত ১৫ দিনে ঐ পক্ষের সঙ্গে কয়েক দফা আলোচনা করা হয়েছে। তবে আফগানিস্তানের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে ঐ ৪৫ হাজারের মধ্যে কতজন বাংলাদেশি আছেন তা স্পষ্ট নয়। মানবজমিন
[৩] বিমান বাংলাদেশের এমডি জানান, কাবুল বিমানবন্দরে গ্রাউন্ড হোল্ডিং সুবিধা আছে কি না এবং যাত্রীদের ইমিগ্রেশন কে করবে সে বিষয়ে নিশ্চিত হয়েই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তিনি আরো বলেন, বিমানের কোনো অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা ঘটলে আমরা বীমার টাকা পাবো কি না তা জানতে চেয়েছি সংশ্লিষ্ট লিজিং কোম্পানিগুলোর কাছে। দ্য ডেইলি স্টার
[৪] জানা গেছে, বিমান বাংলাদেশ ছাড়াও এয়ার এশিয়া এবং গুরুদা ইন্দোনেশিয়াকে একই প্রস্তাব দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশে অধ্যায়নরত ১৮০ জন আফগান শিক্ষার্থী, যারা বর্তমানে আফগানিস্তানে রয়েছেন তারাও ঢাকায় আসার চেষ্টা করছেন বলে জানা গেছে।
[৫] এদিকে, কাবুল বিমানবন্দরে বর্তমানে ব্যাপক বিশৃৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে। দলে দলে মানুষ আফগানিস্তান ছাড়ার চেষ্টা করছেন। এরই মধ্যে বিমানবন্দরে পাঁচ জনের মৃত্যু হয়েছে। ভারত জানিয়েছে, কাবুল বিমানবন্দরের এই বিশৃঙ্খলার কারণে দেশটির ফ্লাইট পরিচালনা সম্ভব হচ্ছে না। এনডিটিভি জানাচ্ছে, এখনো প্রায় ২০০ জন ভারতীয় আফগানিস্তানে ভারতীয় দূতাবাসেই আটকে আছেন। এই অবস্থায় বিমান বাংলাদেশ আফগানিস্তানে ফ্লাইট পরিচালনা করবে কি না তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।