শরীফ শাওন: [২] বিজিএমইএ কর্তৃপক্ষ জানায়, স্থল বন্দরের মাধ্যমে তুলা, সুতা, কাপড় ও বন্ড সুবিধার আওতায় বস্ত্র ও পোশাকখাতের অন্যান্য কাঁচামাল আমদানী সংক্রান্ত বিধিনিষেধ থাকায় লীড টাইমের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। শুধুমাত্র বেনাপোল বন্দরের মাধ্যমে এসব আমদানির অনুমোদন রয়েছে এবং পার্শিয়াল শিপমেন্টের অনুমোদন নেই। ফলে বেনাপোল বন্দরে প্রায়ই আমদানি-রপ্তানিতে কনজেশন থাকে ও বিলম্বের ফলে শিল্প আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
[৩] বানিজ্যিক ও উংপাদন কার্যক্রম নির্বিঘ্ন ও নিরবচ্ছিন্ন রাখতে শনিবার বাণিজ্য মন্ত্রীকে পাঠানো চিঠিতে বিজিএমইএ আরও জানায়, চাহিদার সম্পুর্ন তুলাই আমদানি হয় বেনাপোল স্থল বন্দরের মাধ্যমে।
[৪] সুপারিশে বলা হয়, বেনাপোলের পাশাপাশি অন্যান্য স্থলবন্দর, বিশেষ করে ভোমরা ও সোনামসজিদ এর মাধ্যমে আমদানীর অনুমোদন প্রয়োজন। এসকল ক্ষেত্রে আংশিক শিপমেন্টের অনুমোদন দেওয়া। স্থলবন্দরগুলোতে পন্য সংরক্ষণ সক্ষমতা এবং প্রয়োজনীয় লোকবল বাড়ানো।
[৫] বিজিএমইএর দাবি, এসকল পদক্ষেপের মাধ্যমে পন্য আমদানি-রপ্তানিতে গতি আসবে, ফলে সময় ও ব্যায় সাশ্রয় হবে। আন্তর্জাতিক পোশাক বাজারে আমাদের দখল মাত্র ৬.৮ শতাংশ যা দ্বিগুনের কাছাকাছি নিয়ে যাওয়া সম্ভব। পন্যের গুনগত মানে পরিবর্তন আসবে, রপ্তানী ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।
আপনার মতামত লিখুন :