মনিরুজ্জামান: [২] "মাতৃদুগ্ধ প্রাণ সুরক্ষায় সকলের সম্মিলিত দায় "স্লোগানকে সামনে রেখে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর উদ্যোগে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ উদযাপিত হয়েছে।
[৩] উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা ডাক্তার তপতী চৌধুরীর সভাপতিত্বে তারা হল রুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সাইফুর রহমান। স্বাগত বক্তব্যে ডাক্তার তপতী চৌধুরী বলেন, মাতৃদুগ্ধ শিশুর ক্যালোরি, মিনারেল, ভিটামিন, প্রোটিন ইত্যাদি পুষ্টি উপাদানের উৎকৃষ্ট উৎস।
[৪] মাতৃদুগ্ধ পানিকারী শিশুরা সহজেই বিভিন্ন রোগব্যাধি সহজেই প্রতিরোধ করতে পারে, যা কিন্তু বোতলে দুধ খাওয়া বাচ্চাদের ক্ষেত্রে অধরা থেকে যায়।
[৫] মাতৃদুগ্ধ শিশুদের হাড় ও অস্থি কঙ্কালের গঠন দৃঢ় এবং মজবুত করে, যা বোতলের দুধ পারে না এবং এটা প্রমাণিত সত্য।
[৬] মাতৃদুগ্ধ পানকারী শিশুদের অধিক আই-কিউ মাত্রা প্রমাণিত এবং তাছাড়াও এইসব শিশুরা শিক্ষার ক্ষেত্রে মান নির্ধারণের মাপকাঠিতেও এগিয়ে থাকে।
[৭] এটা জন্মের পর থেকে মা এবং বাচ্চার মধ্যে একটা দৃঢ় বন্ধন তৈরি হয়। শিশুর জন্মের পর থেকে প্রথম ৬ মাসের মধ্যে মাতৃদুগ্ধ পান করাতে হবে। সম্পূরক খাবার খাওয়ানো উচিত নয়।
[৮] উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুর রহমান বলেন, শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ এবং পরিপূর্ণ ভাবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে জন্মের সমাসের মধ্যে মাতৃদুগ্ধ খাওয়াতে হবে। এ বিষয়ে সকলকে সচেতন করে তুলতে হবে। মাতৃদুগ্ধ পানিকারী শিশুরা সহজেই বিভিন্ন রোগব্যাধি সহজেই প্রতিরোধ করতে পারে, যা কিন্তু বোতলে দুধ খাওয়া বাচ্চাদের ক্ষেত্রে অধরা থেকে যায়।
[৯] অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন মশিউর রহমান সাদী, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ ওমর ফারুক, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
আপনার মতামত লিখুন :